নতুন বিল ডিআরসিতে আমেরিকার খনি কোম্পানিগুলোর উপর নজরদারী বাড়াবে

কঙ্গোলিজ ব্লগার এলেক্স এঙ্গোয়েটে আমেরিকার সিনেটের একটা নতুন বিলের কথা বলেছেন যা সরকারের নজরদারী সেইসব আমেরিকান কোম্পানিগুলোর প্রতি বাড়াবে যারা গনপ্রজাতান্ত্রিক কঙ্গোতে খনির কাজে নিয়োজিত।

২৩শে এপ্রিল সিনেটর রাশ ফিঙ্গোল্ড আর ডিক ডারবিনের সাথে রিপাবলিকান সিনেটর স্যাম ব্রাউনব্যাক উপস্থাপিত করেন কঙ্গো কনফ্লিক্ট মিনারেল অ্যাক্ট ২০০৯ যার ফলে আমেরিকার কোম্পানি যারা কোল্টান, ক্যাসিটেরি আর উলফ্রামাইট খনিজ উত্তোলন করেন তাদেরকে বার্ষিক সিকিউরিটি আর এক্সচেঞ্জ কমিশনে (যা আমেরিকার অর্থ বাজার নিয়ন্ত্রণ করে) রিপোর্ট করতে হবে। এই রিপোর্ট সিকিউরিটি আর এক্সচেঞ্জ কমিশনকে জানাবে কোন দেশে খনিজগুলোর উৎপত্তি। যদি খনিজগুলো ডিআরসি বা আশেপাশের দেশ থেকে হয়, তাহলে কোম্পানিগুলোকে খনির কথাও জানাতে হবে।

সিনেটর ব্রাউনব্যাকের ওয়েবসাইটের একটা প্রকাশনা অনুসারে, এই নিয়ম “আমেরিকার প্রতি আহ্বান জানায় তদন্ত, নজরদারী ইত্যাদি বহুজাতিক প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্যে যাতে প্রাকৃতিক সম্পদের সাথে পুর্ব কঙ্গোতে মানবাধিকার লঙ্ঘনে সহায়তা করে এমন বেআাইনি সশস্ত্র দলের সম্পর্ক বন্ধ করা যায়।”

ইঙ্গোয়েটে আশা করেন এই দূরদৃষ্টি ভূমিতে প্রকৃত পরিবর্তন আনবে:

Espérons qu’après la signature de cette loi par Obama on ne verra plus des bandits transformer l’autoroute de Walikale en aérodrome de fortune.

Il y a un mois, un reportage de TV5MONDE avait établi que des éléments armés pillaient systématiquement la cassitérite à Walikale avec la complicité de Kinshasa. Pis, ces éléments armés avaient réduit à l’esclavage les villageois creuseurs de ce minerais en leur imposant des taxes fantaisistes, des droits de péage, des « droits d’entrée » dans les mines artisanales et des prix arbitraires du kilo du minerais extrait — et ce, au nez et à la barbe du chef de division des mines terré à Goma.

আশা করা যায় যে ওবামা এই অ্যাক্টকে আইন হিসাবে সই করলে, আমরা আর কোন ডাকাতকে দেখবো না যারা ওয়ালিকালে মহাসড়ককে ক্ষণস্থায়ী বিমানবন্দরে পরিনত করে (এখানে ছবি দেখেন)।

এক মাস আগে, টিভি৫মন্ড দেখেছিল যে সশস্ত্র ব্যক্তিরা সবার সামনে ক্যাসিটেরাইট আহরন করছে কিনশাশার পাশে ওয়ালিকালেতে [ উত্তর কিভুর একটা অংশ]। আরো খারাপ হলো যে এইসব সশস্ত্র ব্যক্তিরা যেসব গ্রামবাসী খনিজগুলো উত্তলন করে তাদেরকে দাসে পরিণত করেছে। তারা এদের উপর অদ্ভুত সব টোল, কর আরোপ করছে আর ঐতিহ্যবাহী খনিতে প্রবেশের অধিকার’ নিয়ে অযৌক্তিক মূল্য নির্ধারন করছে- আর এটা গোমায় থাকা খনির প্রধানের সামনেই করা হচ্ছে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .