গত নভেম্বর মাসে গ্লোবাল ভয়েসেস অক্সিমিটির সঙ্গী হয়েছে। এই সাইটটি সত্যিকার অর্থে নাগরিকদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন খবরের কলাম এবং অন্যান্য সাইট থেকে একত্রিত করা নানা খবর উভয়েরই একটি নুতন মডেল। সরাসরিভাবে কলাম শেয়ার করে রাইজিং ভয়েসেস এখন তাদের নিজেদের “প্রকাশ তালিকা” নিয়ে এই সাইটটির সাথে যোগ দিবে। তাদের প্রধান ওয়েবসাইটে সচরাচর যেসব “প্রকাশ তালিকা” পাওয়া যায়, সেগুলোতে আপনি আমাদেরকে খুঁজে পেতে পারেন।
যেমনটি তারা বলেছেনঃ
অক্সিমিটির প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, সমগ্র বার্তা শিল্পটিকে পুনরায় দক্ষতার সাথে পরিচালনা করা। এটি মূলধারার বার্তা প্রদায়ক হিসেবে প্রচলিত ধারার বার্তা প্রচার মাধ্যমগুলোকে স্বতন্ত্র এবং বেশ উন্নত বিকল্প ব্যবস্থা প্রদান করে চালনা করা। সরাসরি উৎস থেকে খবর সংগ্রহ করে, পাঠকদের চাহিদা পূরণ করে এবং সমগ্র ইন্টারনেট জুড়ে খবরের প্রচার সূচী বিতরণ করার মাধ্যমে আমরা এটা করে থাকি।
এটি কীভাবে কাজ করে, তা গ্লোবাল ভয়েসেস এখানে ব্যাখ্যা করেছেঃ
প্রচলিত মূলধারার খবর প্রদায়কের একটি বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে তাদের লক্ষ্য হচ্ছে, “উৎস থেকে পাওয়া খবর” বিনিময়ের প্রস্তাব দেওয়া। যেকোন সংস্থা অথবা ব্যক্তি তাদের নিজের নাম বা ব্র্যান্ডের নাম দিয়ে একটি খবর প্রকাশের মঞ্চ হিসেবে এই সাইটটি ব্যবহার করতে পারে। পাঠকেরা বিপুল সংখ্যক প্রচার সূচীর (যেকোন ভাষায়) মধ্য থেকে সহজেই এক ধরনের খবর থেকে অন্য ধরনের খবর আলাদা করতে পারবে। বার্তা উৎসগুলোর “প্রকাশ তালিকা” অথবা ব্যক্তিগত নামে মুদ্রিত হোমপেজে কিওয়ার্ডস (মূল্য বা ঠিকানা লিখিত চিরকুট) তৈরি করে একটি খবর থেকে আরেকটি খবরকে আলাদা করা যাবে।
রাইজিং ভয়েসেসের মূল উদ্দেশ্যের সাথে অক্সিমিটি বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। অক্সিমিটি প্রধানত “লেখক, সংস্থা, আলোচ্য বিষয় এবং সেসব অঞ্চল যেখান থেকে মূলধারার বার্তা প্রচার মাধ্যম পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রতিবেদন প্রকাশ করে না এবং খবরগুলোকে নিপুণভাবে ব্যবহার অথবা অযথার্থভাবে উপস্থাপন প্রবণতা থাকে, সেসব খবরে মূলত লক্ষ্য করে থাকে।” এনজিও এবং শিক্ষামূলক ও মানবহিতৈষী সংস্থাগুলো থেকেও লেখকদের এতে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে – এবং এটিও বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়।
আপনি যদি অক্সিমিটির জন্য লিখতে বা আপনার লেখালেখির কাজগুলোকে পুনরায় এখানে প্রকাশ করতে ইচ্ছুক হন, তবে লেখকদের জন্য রাখা তাদের ব্যবহারকারীর দিক-নির্দেশনাগুলোতে লক্ষ্য করুন এবং এটির সংস্পর্শে থাকুন!