চীন: ওয়েইবো ব্লগিং মঞ্চে রাজনৈতিক স্থান

শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ঝাও ডিংজিন সম্প্রতি পূর্ব চীনের সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ে “ওয়েইবো, রাজনৈতিক স্থান এবং চীনের উন্নয়ন” শিরোনামে একটি বক্তৃতা দেন। সুপরিচিত একটি চীনা মাইক্রো ব্লগিং মঞ্চ, ওয়েইবোর প্রযুক্তি এবং প্রকৃতিগত সংযোজন বিষয়ে ঝাওয়ের রক্ষণশীলতা চীনা ব্লগারদের মধ্যে বিতর্ক এবং সমালোচনার সৃষ্টি করেছে।

ওয়েইবো বিষয়ক আলোচনা

ঝাওয়ের বক্তৃতা স্থানীয় সংবাদপত্র ডংফ্যাং ডেইলি’তে (নেটইজ মাধ্যম হয়ে) [ঝংওয়েন- চীনা ভাষায়] আংশিকভাবে লিপিকৃত এবং প্রকাশিত হয়েছে। নিচে লিপিকৃতটির একটি নির্বাচিত অংশের অনুবাদ দেয়া হলো:

微博是一个彻底民主的同时又是可被操纵性很强的通讯手段。说它是最彻底的民主是因为微博只需写寥寥几句话,只要知道怎么用微博,谁都能写,写得好坏也无所谓。说它可操纵性强,是因为微博中的声音不具有“一人一票”的性质。…只要一个人掌握着大量的金钱或者某种技术,那个人就能通过雇佣水军把自己的声音做大,于是就形成了虚假舆论。这里面可操纵的余地太大。

ওয়েইবো একটি সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক কিন্তু অত্যন্ত নিয়ন্ত্রণযোগ্য যোগাযোগ পদ্ধতি। এটা গণতান্ত্রিক এই অর্থে যে ব্যবহারকারীকে শুধুমাত্র কয়েকটি বাক্য লিখতে হয়। কেউ শুধু একবার প্রবেশ (লগইন) করতে জানলেই গুণগতমান যাই হোক না কেন লেখা শুরু করতে পারেন। এটা নিয়ন্ত্রণযোগ্য এই অর্থে যে এটি প্রতিটি কণ্ঠের জন্যে সম চরিত্রের ভোট নিবন্ধন করে না… কোন ব্যক্তির অনেক অর্থ বা নির্দিষ্ট প্রযুক্তির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকলে বিবর্ধিত এবং মিথ্যে জনমত তৈরি করার জন্যে তিনি অনলাইন বাহিনী ভাড়া করতে পারেন। হস্তক্ষেপের সুযোগ বিশাল।

前台行为和后台行为的区隔是我们社会文明处事的一个很重要的原则。但是在微博的公共空间中前台行为和后台行为的界限不再清晰。微博中的言论是面向社会的,它们本来应该是前台行为。但是微博中许多人并不在自己熟悉的圈子内混,不少人的真实面目我们完全不清楚。这些人因此能在微博中动辄破口大骂,而不怕受到惩罚。从这个意义上来说,微博公共空间的出现把人类的许多后台行为前台化了,这就是微博语言暴力趋向背后的结构性原因。

পর্দার সম্মুখের এবং অন্তরালের আচরণের মধ্যে পার্থক্যই আমাদের সামাজিক রীতি-নীতিকে প্রকাশ করে। তবে ওয়েইবোতে পর্দার সম্মুখের এবং পর্দার অন্তরালের সীমারেখাটি ঝাপসা হয়ে গিয়েছে। তাই ওয়েইবোতে সমাজ সম্পর্কিত বক্তব্যগুলোকে পর্দার সামনের আচরণ হিসেবে গণ্য করা উচিৎ। তবে অনেক ওয়েইবো ব্যবহারকারী তাদের নিজস্ব সামাজিক বৃত্তে চলাফেরা করে না এবং এসব ব্যবহারকারী পরস্পরের সত্যিকারের চেহারাটাও চেনে না। একারণে তারা গালি দিতে এবং চোখে দেখার চাপ এড়িয়ে যেতে পারে। এই অর্থে ওয়েইবোর প্রকাশ্য পরিমণ্ডল পর্দার অন্তরালকে পর্দার সম্মুখে রূপান্তরিত করে ফেলেছে।  এটাই ওয়েইবোতে [প্রতীয়মান] মৌখিক সহিংসতা এবং অশালীন ভাষার কাঠামোগত ব্যাখ্যা।


从一定意义上说,在微博公共空间中,人们的表现会接近于勒庞所描述的“乌合之众”,他们一方面表现得特别不服从权威,另一方面又在操纵下特别容易对权威产生崇拜甚至盲从。微博中的狂热之士很像“文革”中的红卫兵:一方面喊着打倒一切、怀疑一切;另一方面喊着谁敢反对某个权威我们就打倒谁。

কিছুটা অর্থে মানুষ ওয়েইবোর প্রকাশ্য পরিমণ্ডলে গুস্তাভে লে বন বর্ণিত “দঙ্গল”-এর মতো আচরণ করে। একদিকে তারা কর্তৃত্বশীলতার বিরোধী আবার অন্যদিকে তারা কর্তৃত্বশীলতার পূজারী। কিছু কিছু কট্টর ওয়েইবো সমর্থক চীনা সাংস্কৃতিক বিপ্লবের রেডগার্ডের মতো আচরণ করছে: সব কিছু ছিঁড়ে-খুঁড়ে সবকিছু সন্দেহের মধ্য ফেলে দিচ্ছে, আবার একইসাথে কেউ নেতার [এখানে মাও জেডং] কর্তৃত্ব বিরোধিতা করলে তাকে আক্রমণ করছে।

ঝাও উল্লেখ করেন যে ওয়েইবোতে বেশিরভাগ বিতর্কই ভাবাদর্শগত এবং এ বিষয়টিকে ব্যাখ্যা করতে তিনি বিখ্যাত চীনা লেখক হ্যান হ্যানের ভাড়াটে লেখক কেলেংকারীকে উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করেন::

我本以为这一场争论的核心是真假问题,而不是价值观问题,是比较容易说清楚的。但我马上发觉支持作家的人士大致可分为相互重叠的三类人士。第一是原教旨自由主义者。这些人士认定作家是盟友,并认为打假是政治阴谋,是价值观和意识形态层面上的问题,不是一个简单的真假问题。第二就是作家的“粉丝”。不读大学就可以当作家、收入不菲还可以打扮得很酷的生活令年轻人羡慕。维护作家对他们来说,犹如维护宗教信仰一般是他们的责任。第三,就是一些缺乏常识的人,对于这些人来说,什么奇迹都可以发生,常识简直就是对他们认知的亵渎。

প্রথমে  আমি এই বিতর্কের মূল বিষয়টিকে মুল্য বিচারের চেয়ে বরং সত্য-মিথ্যার ব্যাপার মনে করেছিলাম। তারপর আমি দেখলাম যে যারা লেখককে সমর্থন করে তাদের তিন ধরনের চরিত্রে বিভক্ত করা যেতে পারে। প্রথম দলটি উদারনৈতিক মৌলবাদী। তাদের হিসাবে তারা লেখককে তাদের জোটের এবং কেলেংকারীটিকে একটি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বিবেচনা করে। এটা সত্য-মিথ্যার সমস্যার চেয়ে বরং একটি ভাবাদর্শগত বিষয়। দ্বিতীয় দলটি লেখকের ভক্ত। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন ডিগ্রী ছাড়াই লেখক বনে গিয়ে আটপৌরে ধনী ব্যক্তিদের চেয়ে ভিন্ন, চমৎকার একটি জীবনযাত্রা; অনেক অল্পবয়সীরা লেখককে পূজা করে এবং তাকে রক্ষা করা তাদের দায়িত্ব মনে করে। প্রকৃতিগতভাবে তাদের এধরনের আচরণ ধর্মীয়। তৃতীয় ধরনের মানুষের কাণ্ডজ্ঞান নেই। তারা অলৌকিকে বিশ্বাস এবং প্রচলিত জ্ঞানকে ঘৃণা করে।

ঝাও বিশ্বাস করেন এই ধরনের অসঙ্গত জনতুষ্টির মনোভাব মূলটি সাংস্কৃতিক বিপ্লব, শিক্ষায় মানবিক বিষয়গুলোর মধ্যে দিক-নির্দেশনার অভাব, মূলধারার মিডিয়া সম্পর্কে জনগণের সন্দেহপ্রবণতা এবং একটি গণভোক্তা সমাজের সংস্কৃতির ফলে মূলভূখণ্ডের চৈনিক সমাজের ভেঙ্গে পড়া মূল্যবোধ ব্যবস্থার গভীরেই প্রোথিত।

অনলাইন প্রতিক্রিয়া

কিছু কিছু চীনা নেটনাগরিক ঝাওয়ের পর্যবেক্ষণের সাথে একমত পোষণ করে। উদাহরণস্বরূপ, ব্লগার জুয়ো ঝিজিয়ান উল্লেখ করেছেন [চীনা ভাষায়]:

微博有商业水军潜伏,这固然是一个事实。但赵教授忽视了另外一个事实,即微博是一个开放的平台,意味着这是一个自由的言论市场。…即便是水军,在微博上也要比BBS上更容易识别。相信普通网民识别水军的能力,不会弱于公知,因为他们早就熟悉各类网络工具,在水军的风浪中久经考验了。
如果纵向比较,把微博与电视、广播做比较,应该很清楚“操控受众”的难度已经难太多了。

এটা সত্যি যে ওয়েইবোতে [বিভিন্ন জিনিষ প্রবর্তনের] একটি ‘বাণিজ্যিক বাহিনী” রয়েছে। তবে  ওয়েইবো যে একটি খোলামঞ্চ এবং বাক স্বাধীনতার বাজার ঝাও সেই ধারণাটিকে বাদ দিয়ে দিয়েছেন… বিবিএস  [বুলেটিন বোর্ড সিস্টেম]-এর চেয়েও ওয়েইবোতে ‘বাহিনী'কে সনাক্ত করা আরো সহজ। ‘অনলাইন বাহিনী’কে প্রকাশ্য বুদ্ধিজীবীদের তুলনায় সাধারণ নেটনাগরিকদের আলাদা করার ক্ষমতা কম নয়। বাস্তবে বিভিন্ন অনলাইন মঞ্চে তাদের ‘বাহিনী'র বিরুদ্ধে সংগ্রামের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা রয়েছে।
টিভি ও রেডিও সম্প্রচারের তুলনায় ওয়েইবোতে দর্শকদের নিয়ন্ত্রণ করা অনেক বেশি কঠিন।

ঝাও ওয়েইবোতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা করা যে কঠিন সে ব্যাপারে একমত। তবে একারণেই প্রকাশ্য বুদ্ধিজীবিদের খোলা মঞ্চে আরো বেশি করে যোগদান করার প্রয়োজনের উপর তিনি জোর দেন:

认识到微博的局限性,政治家与知识分子就更应主动应对并利用微博的长处。
作为政治家,应该更快更及时地提供公共信息,消除民众的疑惑。
作为知识分子,则应该意识到,微博传播价值远高过辩论价值,所以是一个很好的启蒙平台。在中国这样言论空间稀缺的环境下,更几乎是唯一的平台。
当下在中国,启蒙也远比辩论来的重要。知识分子也知道,民众有危险的民粹倾向,这恰恰意味着知识分子还需要做太多事情。
这个时代知识分子面临的环境,与历史上其他时期最大的不同就在于,有了互联网这样的开放平台。了解并善用互联网工具,是这一代知识分子的必修课。

ওয়েইবোর সীমাবদ্ধতা জেনে রাজনীতিবিদ এবং প্রকাশ্য বুদ্ধিজীবীদের আরো বেশি করে জড়িত হতে এবং মঞ্চটির উন্নত সুবিধা ব্যবহার করার জন্যে সাহায্য করতে হবে।
অনুমান থেকে মানুষকে মুক্ত করার জন্যে রাজনীতিবিদদের সঠিক সরকারী তথ্য প্রদান করতে হবে।
বুদ্ধিজীবীদের উচিৎ ওয়েইবোর প্রকৃতি নিয়ে আলোচনায় জড়িত না হয়ে এর ছড়িয়ে দেয়ার ক্ষমতাকে ব্যবহার করা। এই মঞ্চটি জনগণের জড়িত হওয়ার জন্যে। বিশেষ করে চীনে যেখানে আমাদের বাক স্বাধীনতার স্থানের অভাব, ওয়েইবো আমাদের একমাত্র মঞ্চ।
চীনে বিতর্কের চেয়ে জ্ঞানদান প্রকল্প বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এখন যখন বুদ্ধিজীবীরা জনতুষ্টি প্রবণতা সম্পর্কে সচেতন, তার মানে হলো এখন কঠোর শ্রম দিতে হবে।
চীনা বুদ্ধিজীবীরা বর্তমানে যে পরিবেশের সম্মুখীন সেটা আমাদের পূর্বসূরিদের চেয়ে ভিন্ন, এখন আমাদের ইন্টারনেট আর খোলা একটি মঞ্চ আছে। বুদ্ধিজীবীদের মৌলিক পন্থাটি হবে বুঝে নিয়ে সক্রিয়ভাবে সরঞ্জামের(টুল) ব্যবহার করা।

ব্লগার শান গু’র দৃষ্টিভঙ্গী জুয়ো ঝিজিয়ানের সমালোচনার সঙ্গে প্রতিধ্বনিত হয়ে [চীনা ভাষায়] একটি খোলা মঞ্চ হিসেবে ওয়েইবোর প্রকৃতির আরো গভী্রে দৃষ্টিপাত করেছে:

固然,微博空间是个大杂烩,其中高雅与低俗并存,美丽与丑陋同行,真相与谣言齐飞。但同时,与传统媒体相比,微博具有更高效的记忆功能:要证明传统媒体在两年前曾经说谎,你或许需要亲自跑一趟档案馆;而要证明一名微博大V两年前曾经说过谎,则只需要点击一下鼠标。因此,微博空间虽然谣言横飞,但其自身便具备了自洁功能,任何试图用谎言、谣言或其他各种极端思想来“操纵网民”作法最终都只会落人笑柄。

ওয়েইবো স্থানটি অত্যন্ত বৈচিত্রপূর্ণ। উঁচুমানের এবং নিম্নমানের সংস্কৃতি, সৌন্দর্য এবং কদর্যতা, সত্য এবং গুজব যুগপৎ বিদ্যমান। তবে প্রচলিত মিডিয়ার তুলনায় ওয়েইবোর খুব ভাল মেমরি (স্মৃতিভাণ্ডার) কার্যকারিতা রয়েছে। আমাদের যদি প্রমাণ করতে হয় যে একটি প্রচলিত মিডিয়া দুই বছর আগে মিথ্যা কথা বলেছে তবে আমাদের এর আর্কাইভ খূঁড়ে বের করতে হবে। একজন ওয়েইবো নেতা দুই বছর আগে মিথ্যা কথা বলেছে সেটা প্রমাণ করতে হলে আমাদের শুধু কীবোর্ডে খোঁচা দিতে হবে। ওয়েইবোতে অনেক গুজব থাকলেও সময়ের সাথে সাথে সেগুলো পরিষ্কার হয়ে যাবে। মিথ্যা, গুজব এবং অন্যান্য হস্তক্ষেপকারী কর্ম শেষ পর্যন্ত একটি তামাশায় পরিণত হবে।

勒宠的“乌合之众”非常强调集体行为的“在场感”,只有亲身置于集体行为的特定场域之中,个体的非理性情绪才会在交互影响中被不断加强、放大并最终主宰个人的行动;而网络上的非理性情绪则缺乏这种“在场感”,其非理性情绪没有被放大、被加强的途径,所以其非理性情绪至多也不过是凝聚为几句“气壮山河”的国骂罢了,即便真的有极少数人会付诸行动,其行动也往往是基于功利计算后的个人行为——要理解上述两者之差异,只要想一下在现场看球、和十几个在电视前看球与一个人在家里看球有何不同便可以明了。

লে বন বর্ণিত “ভিড়” যৌথ উপস্থিতির প্রভাবের উপর জোর দেয়। কোন ব্যক্তি একটি যৌথ উপস্থিতিতে থাকলেই কেবল  তার যুক্তিহীন আবেগ বিবর্ধিত হয়ে সেটা তার ব্যক্তিগত আচরণের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয়। ইন্টারনেটে যুক্তিহীন আবেগের এধরনের কোন যৌথ উপস্থিতি নেই এবং সেটা আর বিবর্ধিত হতে পারে না। এটি তখন চার অক্ষর [অভিশাপ] আকারের শব্দে প্রকাশিত হয়। এমনকি তাদের ছোট একটি অংশও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করে, সেই পদক্ষেপটিও হবে খুব উপযোগবাদী হিসেব ভিত্তিক। পার্থক্যটি বুঝার জন্যে আমরা তুঙ্গে উঠা একটি ফুটবল ম্যাচ একটি পেল্লায় ভিড়ের সাথে দেখা আর ডজনখানেক বন্ধুর সাথে টিভির পর্দায় তা দেখার সঙ্গে তুলনা করতে পারি।

微博公共空间的隐忧不在于其可能被心怀不轨的“阴谋家”操纵,而在于其可能被国家机器控制——只有国家的控制才不受成本与收益的市场规律制约,并且能凭借其垄断性的资源而使其影响力超越时空范围的限制,获得主宰性的地位。因此,如果网民真的可能存在被操纵的危险,则其危险的根源绝不源于微博自身,而源自微博之外的强制性力量。

ওয়েইবোর প্রকাশ্য পরিমণ্ডলের অন্তর্নিহিত হুমকিটি গুটিকয়েক “ষড়যন্ত্রকারীর” হাতে নেই, সেটা রয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রের হাতে। শুধু রাস্ট্রের নিয়ন্ত্রণ খরচ এবং কার্যকারিতার উপর নির্ভরশীল তা হবে না। এর একচেটিয়া ক্ষমতা একে স্থান-কালের সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে আধিপত্য অর্জনের জন্যে প্রভাব সৃষ্টি করা পর্যন্ত বিস্তৃতির সুযোগ করে দেয়। নেটনাগরিকদের যদি প্রভাবিত করতে হয়, তবে হুমকিটি ওয়েইবো মঞ্চ থেকে সৃষ্টি হবে না, বরং তা করতে হবে মঞ্চটির বাইরে থেকে জোর খাটিয়ে।

赵鼎新教授的观点则体现了一种智识上的高傲,在他眼中,“网民”是非理性、易忽悠且缺乏常识的,韩寒粉丝的认知能力更甚至是“亵渎常识”的(视他为奇迹、像维护宗教信仰一样维护他)……但他可能忘了,常识的普及永远不可能建立在“先知式”的智者对公众高高在上的“教化”基础之上,而只可能通过信息的自由与开放而实现。

অধ্যাপক ঝাও ডিংজিনেং দৃষ্টিভঙ্গী বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রেষ্ঠত্বের [অনুভূতির] প্রতিফলন ঘটিয়েছে। তার দৃষ্টিতে “নেটনাগরিকরা” যুক্তিহীন, সহজেই ব্যবহৃত হওয়ার মতো এবং কাণ্ডজ্ঞানহীন। হ্যান হ্যানের অনুরাগীদের বুদ্ধিমত্তা সাধারণ জ্ঞানকে ধর্মদ্রোহী করেছে (তারা তাকে অলৌকিক কিছু বা ধর্ম ভেবে সুরক্ষা দিয়েছে)… কিন্তু তিনি ভুলে গিয়েছেন যে একজন গুরুর “ভবিষ্যদ্বাণী”র “চর্চা” দিয়ে জনগণের উপর সাধারণ জ্ঞানের জনপ্রিয়তা প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব নয়। প্রকৃতই এটা করা সম্ভব শুধুমাত্র মুক্ত তথ্য প্রবাহের মাধ্যমে।
অধ্যাপক ঝাও ডিংজিনকে দেখানো থাম্বনেইল ছবিটির কৃতজ্ঞতা নেটইজ -এর  মাধ্যম হয়ে দৈনিক ডংফ্যাংকে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .