ভারতঃ মালয়ালাম ব্লগাররা সোমাইয়ার পক্ষে প্রচারণা চালাচ্ছে

সম্প্রতি কেরালা বিক্ষোভে ফেটে পড়ে, যখন সোমাইয়া নামক এক ২৩ বছরের তরুণীকে যাত্রীবাহী চলন্তট্রেন থেকে ছুড়ে ফেলা হয়, তার আগে তাকে ধর্ষন এবং নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। এই বীভৎস ঘটনা তখন ঘটে যখন তাকে ট্রেনের কামরায় হামলা চালানো হয় এবং এরপর তাকে হত্যা করে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়া হয়। সে সময় ট্রেনের একটা যাত্রী, ট্রেনের ইমার্জেন্সি চেইন টেনে ট্রেনটিকে থামানোর ব্যবস্থা করেনি। নারী এবং তাদের প্রতি সংঘটিত অপরাধের বিষয়ে কেরালার সমাজ যে কত উদাসীন, এই ঘটনা তার এক পরিষ্কার প্রর্দশন।

এই ঘটনায় অভিযুক্ত গোবিন্দস্বামীকে পুলিশ পাকড়াও করে এবং সে বর্তমানে বন্দী। রাজ্যের পুলিশ বিভাগের মতে, গোবিন্দস্বামী এক ভিক্ষুক এবং অতীতে যার অপরাধের রেকর্ড রয়েছে। হটাৎ করেই এক কৌতূহল জনক ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে, ব্লগে লেখা শুরু হয় কি ভাবে দিন আনে দিন খায় এমন এক ব্যক্তির সপক্ষে লড়াই করার জন্য একদল আইনজীবীর দাঁড়িয়ে গেছে, পাঁচজন আইনজীবী তার পক্ষ হয়ে মামলা লড়ার ইচ্ছা পোষন করেছে। এই বিষয়ে প্রচার মাধ্যম ততক্ষণ বিস্ময়কর ভাবে নিশ্চুপ ছিল, যতক্ষণ না ভেরুথেরুলা নামক এক ব্লগার একটি ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে এই বিষয়ে লেখা শুরু করেন।

Blog vs. Media. Image by author.

ব্লগ বনাম প্রচার মাধ্যম, ছবি লেখিকার

ব্লগার এই ঘটনার উপর সেই সব প্রবন্ধ এবং লেখা সংগ্রহ করছে, যেগুলো কেউ খেয়াল করে না এমন বিভাগে ছাপা হয়েছে এবং সে সেগুলোকে সবার সমানে তুলে এনেছে। তার এই লেখার শিরোনাম “দয়া করে সোমাইয়াকে আবার হত্যা করবেন না” (মালয়ালাম ভাষায়)। এই বিষয়ে আজ পর্যন্ত যা যা ঘটেছে, ব্লগার তার বিস্তারিত বর্ণনা প্রদান করেছ।

ভেরুথেরুলা তার পোস্টের উপসংহার এভাবে টেনেছে,

കാര്യങ്ങള്‍ എല്ലാം ഭദ്രമെന്നു പറഞ്ഞ് മാധ്യമങ്ങളും പൊതു സംഘടനകളും നിയമ, മനുഷ്യാവകാശ, സ്ത്രീ കൂട്ടായ്മകളും ഇനിയും ഉറക്കം തുടരരുത് എന്നു തന്നെയാണ് ഈ സാഹചര്യങ്ങള്‍ തെളിയിക്കുന്നത്. പുതുതായി സ്ഥാനമേറ്റ മന്ത്രിസഭ ഇക്കാര്യത്തില്‍ കര്‍ശനമായ സമീപനം കൈക്കൊള്ളുക തന്നെ വേണം. സൌമ്യയുടെ മരണ സമയത്ത് ശക്തമായി രംഗത്തു വന്ന യു.ഡി.എഫ്, എല്‍.ഡി.എഫ് നേതാക്കള്‍ സത്യസന്ധമായി പ്രവര്‍ത്തിച്ചാല്‍ സൌമ്യക്ക് നീതി ലഭിക്കുന്നത് അകലെയാവില്ല. ഇതിനുള്ള അഭിപ്രായ രൂപവല്‍കരണമാണ് ഉണ്ടാവേണ്ടത്.
ഇന്റര്‍നെറ്റ് അടക്കമുള്ള മാധ്യമങ്ങളിലൂടെ ഒരു ജനത ഉണര്‍ന്നെണീക്കുന്നതിന്റെ സാധ്യതകള്‍ ഹസാരേയുടെ സമരം കാണിച്ചു തന്നതാണ്. കേരളത്തില്‍ അത്തരം സാധ്യതകള്‍ ആരായേണ്ട നേരമാണിത്. അതിനു നമുക്കായില്ലെങ്കില്‍ സൌമ്യയെ കോടതി മുറിയില്‍ വീണ്ടും ക്രൂരമായി കൊലപ്പെടുത്തുന്നതിന് നമ്മളും പങ്കാളികളാവുകയാവും ഫലം.

এটা খুব গুরুত্বপুর্ণ যে প্রচার মাধ্যম, মানবাধিকার সংস্থা এবং নারীবাদী সংগঠনগুলো সোমাইয়ার ঘটনার ক্ষেত্রে তাদের নীরবতা ভেঙ্গে জেগে উঠছে। অপরাধীকে ধরার ক্ষেত্রে রাজ্যের নতুন সরকারের গুরুত্বপুর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। যখন এই মেয়েটি খুন হয় তখন যে দুটি রাজনৈতিক দল প্রতিবাদ করেছিল, তদের আন্তরিকতার সাথে এই ঘটনার প্রতি মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে আমাদের সচেতনতার প্রয়োজন। এই ঘটনার ক্ষেত্রে ইন্টারনেট এবং অনলাইন প্রচার মাধ্যমের গুরুত্বপুর্ণ কিছু ভুমিকা পালন করার আছে, অথবা আমরা আদালতে আবার সোমাইয়ার খুন হবার দৃশ্যের স্বাক্ষী হব।

অনলাইনের সকল ধরনের সম্প্রদায়ের কাছ থেকে এই পোস্ট সর্মথন লাভ করেছে এবং মূল পোস্টে দুইশ-এর অধিক মন্তব্য এসেছে। এই ব্লগ মূল ধারার প্রচার মাধ্যমকে বিষয়টির দিকে মনোযোগ প্রদান করতে বাধ্য করেছে।

সাজি মন্তব্য করেছে [মালয়ালাম ভাষায়]:

തീർച്ചയായും നമ്മൾ വിചാരിച്ചതിലും അപ്പുറത്താണ് കാര്യങ്ങൾ കിടക്കുന്നത് എന്നു മനസ്സിലായി. മധ്യമങ്ങളെ നമുക്ക് പൂർണ്ണമായും വിശ്വസിക്കാൻ കഴിയില്ല. അവർക്ക് അവരുടേതായ ചില അജണ്ടകളുണ്ട്. പുതുമാധ്യമങ്ങളുടെ സാധ്യതകൾ നമ്മൾ ഉപയോഗപ്പെടുത്തിയേ മതിയാവൂ. പരമ്പരാഗത മാധ്യമങ്ങളുടെ സഹായമില്ലാതെ തന്നെ ഇത് പരമാവധി ആളുകളിലേക്കെത്തിക്കുന്നതിന് നമുക്ക് കഴിയണം. അവസാനം മറ്റു ഗതിയില്ലാതെ പത്രങ്ങളും ചാനലുകളും ഇത് ഏറ്റു പിടിച്ചു കൊള്ളും. തങ്ങളാണ് ഇത് പുറത്തു കൊണ്ടുവന്നത് എന്നവകാശപ്പെട്ടുകൊണ്ട്

মনে হচ্ছে এমন কিছু বিষয় রয়েছে যা আমাদের জ্ঞানের বাইরে। আমরা মূলধারার প্রচার মাধ্যম সমূহকে এই ঘটনার ক্ষেত্রে পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারছি না, যেহেতু এসবের বেশির ভাগই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। মূলধারার প্রচার মাধ্যমের কোন ধরনের সাহায্য ছাড়াই, আমাদের এই বিষয়টিকে সামনে তুলে ধরতে হবে এবং এই বিষয়টি সম্বন্ধে প্রচার করতে হবে। এর পর যখন এটি এক গণ আন্দোলনে রূপান্তরিত হবে, তখন মূল ধারার প্রচার মাধ্যম তা আর উপেক্ষা করতে পারবে না।

এমকেরালাএম সমাজের ভূমিকার উপর গুরুত্ব প্রদান করেছে [মালয়ালাম ভাষায়]:

കേരളം ഒരു സിവിലൈസ്ഡ് സമൂഹമാണെന്നു ലോകത്തെ വിശ്വസീപ്പിക്കുകയാണോ അധോലോകത്തെയും ക്രിമിനല്‍ എലിമെന്റുകളെയും സംരക്ഷിക്കുകയാണോ അവീടുത്തെ നീതിപാലകരുടെ ചുമതല. നമുക്കു വിശ്വസിക്കാം, ആദ്യത്തേതാണെന്ന്, നീതിയില്‍ വിശ്വസിക്കുന്ന നിയമപാലകര്‍ അവിടെ ഉണ്ട് എന്ന്. ഇല്ല എങ്കില്‍ അവരെ നീതി ഓര്‍ക്കിപ്പിക്കുകയാണ് ജനത്തിന്റെ കടമ.നമുക്കതു ചെയ്യാന്‍ കഴിയണം.
നേരത്തേ തന്നെ ഒരുശക്തി സൌമ്യക്കുവേണ്ടി ആളിപ്പടര്‍ന്നിട്ടുണ്ട്, അതു കെടാതെ നോക്കണം, അതു മുന്നോട്ടു കൊണ്ടു പോകണം.
ഒരിലയോടെ എല്ലാത്തിനും സ്റ്റാറ്റിറ്റിക്സ് ആവശ്യമാണ്. അതുകൊണ്ട്, ഒപ്പുശേഖരിക്കുക, അഭിപ്രായം ശേഖരിക്കുക മുതലായവ നടത്തുന്നതു നന്നായിരിക്കും.ഒരു ബ്ലോഗേഴ്സ് യൂണിറ്റ് അതിലേക്കു തയ്യാറായി വരുന്നതു നന്നായിരിക്കും.

কেরালার সমাজ কেমন হবে? এক সভ্য সমাজ, নাকি এমন এক সমাজ যে অপরাধীদের রক্ষা করে? প্রথমে আমাদের নিশ্চিত করা প্রয়োজন যে, আমরা ন্যায় বিচারে বিশ্বাস করি। যদি আইনপ্রণেতার বিষয়টি ভুলে যাবার মানসিকতা গ্রহণ করে, তাহলে আমরা তাদেরকে তাদের দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেব। আমাদের অবশ্যই এই কাজটি করার ক্ষমতা থাকতে হবে।

শুরুতে সোমাইয়ার জন্য এক শক্তিশালী আন্দোলন গড়ে উঠেছিল, আমাদের নিশ্চিত করতে হবে যে এই আন্দোলনের শিখা যেন নিভে না যায়। আমাদের দরকার পরিসংখ্যান, স্বাক্ষর, এবং এটা নিশ্চিত করা যে জনতা এর পেছনে রয়েছে। কাজেই আমাদের যা যা করা দরকার তা করার চেষ্টা করা প্রয়োজন। ব্লগার সম্প্রদায় হিসেবে আমরা নিশ্চিত করতে পারি যে, এই প্রচারণার কথা সবাই শুনতে পাবেও, আসুন আমরা আনন্দ করি, আমরা জয় লাভ করব, জনতা জয় লাভ করবে, সত্যের জয় হবে।

প্রচার মাধ্যমের ভুমিকা নিয়ে জিসা এলিজাবেথ-এর মত সাংবাদিকের কিছু ভিন্ন স্বর রয়েছে, যিনি মন্তব্য করেছেন [মালয়ালাম ভাষায়]:

ആളൂര്‍ വക്കീല്‍ മാത്രമാണ് മുംബയില്‍ നിന്ന് വന്നത്. അയാള്‍ക്കിരിക്കാന്‍ തൃശ്ശൂരില്‍ ഒരു ഓഫിസ് വേണമായിരുന്നു. തൃശൂര്‍ ഉള്ള അവിടെയുള്ള സാദാ ജൂനിയര്‍ വക്കീലന്മാരാന് ബാക്കി ഉള്ളവര്‍. പേരെടുത്ത ക്രിമിനല്‍ lawyers എന്നു എവിടെ നിന്ന് കിട്ടിയ വിവരമാണ്? അളൂറിന്റെ ഒപ്പം കൂടിയാല്‍ അവര്‍ക്ക് കിട്ടുന്ന പേര് മാത്രമായിരുന്നു ലക്‌ഷ്യം. ഇപ്പോള്‍ നെറ്റിലൊക്കെ തകൃതിയായി ചര്‍ച്ചകള്‍ നടക്കുന്നു. അവരുടെ പേരൊക്കെ എല്ലായിടത്തും എത്തിയില്ലേ? ഞാന്‍ അന്വേഷിച്ചറിഞ്ഞ കാര്യമാണ് പറഞ്ഞത്. അത്രേ ഉള്ളൂ.. മാഫിയ ഉണ്ടാകാം. ഹരി പറഞ്ഞ ചില സാധ്യതകള്‍ അതിനുണ്ടാകാം. എന്നാല്‍ സൌമ്യ വധം പ്രീ പ്ലാന്‍ട് അല്ല. ആ വക്കീല്‍ ആര് എന്ന അന്വേഷണം ആണു നടക്കേണ്ടത്‌. അത്‌ പല പത്രക്കാരും മുംബൈ ഹൈ കോര്‍ട്ടില്‍ അന്വേഷിക്കുന്നുണ്ട്. വക്കീലന്മാരും അവരുടെ നിലയില്‍ അന്വേഷിക്കുന്നുണ്ട്. “അത്ര” പേര് കേട്ട ആളാണേല്‍ വെറുതെ ഗൂഗിളില്‍ ഒന്ന് സെര്‍ച്ച്‌ ചെയ്തു നോക്കൂ. വിവരം കിട്ടില്ലേ. അല്ലേല്‍ മുംബയില്‍ ഉള്ള വക്കീലന്മാരോട് അന്വേഷിക്കൂ.,. അല്ലാതെ പത്രക്കാരെ തെറി വിളിക്കുന്നതില്‍ എന്തര്‍ത്ഥം???

অপরাধীর আইনজীবীর তালিকায় একজন রয়েছেন, যিনি এই মামলা লড়ার জন্য মুম্বাই থেকে এসেছেন। বাকী আইনজীবীরা তার তুলনায় নবীন। কাজে কোন সূত্র থেকে আমরা নিশ্চিত হতে পারব যে, তার এই সব আইনজীবীরা সবাই স্বনামধন্য? আমি ধারনা করছি যে এই পাঁচ জন আইনজীবী এখানে প্রচার লাভের উদ্দেশ্যে এসেছে এবং অপরাধীকে বাঁচানোর চেয়ে প্রচারণা লাভ তাদের মুল লক্ষ্য। কেউ একজন অস্বীকার করতে পারবে না যে, এই সকলের পেছনে এক রহস্যময় বিষয় রয়েছে। কিন্তু সোমাইয়ার হত্যাকাণ্ড পরিকল্পিত ছিল না। এখন প্রচার মাধ্যম অনুসন্ধান করে দেখছে কেন এবং কখন তারা এই ঘটনার প্রতি আগ্রহী হল। প্রচার মাধ্যমকে নিন্দা না জানিয়ে, আপনারা ব্লগ জগতে এই একই কাজ করতে পারেন।

কিচু লিখেছে [মালয়ালাম ভাষায়] কেন আজকাল একজন মূল ধারার প্রচার মাধ্যমকে সম্পুর্ণ বিশ্বাস করতে পারে না:

മാധ്യമങ്ങള്‍ സ്വ:ലേ സിനിമയില്‍ പറയുന്ന പോലെ “Business with profit content” ആയിക്കൊണ്ടിരിക്കുന്ന ഈ കാലത്ത് പത്രവായന കൊണ്ട് വലിയ പ്രയോജനം ഇല്ല എന്ന് വിശ്വസിക്കുന്നവനാണ് ഞാന്‍ അതു കൊണ്ട് തന്നെ ഈ വാര്‍ത്ത ആദ്യം അറിയുന്നതും ഈ ബ്ലോഗ്ഗിലൂടെ തന്നെ. ഈ ശബ്ദം നിയമത്തിന്റെയും അധികാരത്തിന്റെയും ചുക്കാന്‍ പിടിക്കുന്നവരില്‍ എത്തിക്കാന്‍ കഴിഞ്ഞാല്‍ നിങ്ങള്‍ വിജയിച്ചു കൂടെ സൗമ്യയും. അല്ലെന്കില്‍ എന്നത്തെയും പോലെ അധികാര പദവികളില്‍ ഇരിക്കുന്നവര്‍ വീണ്ടും ചിരിക്കും “പൊതുജനം കഴുത !!!”

যেমনটা চলচ্চিত্রে দেখানো হয়, মূলধারার প্রচার মাধ্যম এখন “যে লেখায় লাভ তা দিয়ে ব্যবসা করার” নীতিতে চলছে। আমি বিশ্বাস করি যে আজকাল সংবাদপত্রের চেয়ে ব্লগ বেশি সংবাদ প্রদান করে। এই ঘটনা সম্বন্ধে আমি প্রচার মাধ্যম থেকে নয়, বরঞ্চ ব্লগ থেকে জানতে পেরেছি। যদি আমরা আমাদের এই স্বরটি তাদের কাছে পৌঁছাতে পারি, যারা ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করে, তাহলে সোমাইয়ার সাথে আপনিও জিতবেন।

সাধারণ মানুষের দুর্দশা সম্বন্ধে আনোপ জ্যাকোব থমাস লিখেছে [মালয়লাম ভাষায়]:

এখানে এক বেদনাদায়ক তথ্য রয়েছে যা আমি ব্যক্তিগতভাবে লাভ করেছি, এটি এমন এক রাষ্ট্র যা অপরাধীদের অনেক ভাবে রক্ষা করে থাকে এবং যতক্ষন না বিষয়টি জনসম্মুখে উঠে আসে, ততক্ষণ পুলিশ কিছুই করে না। পুলিশ, যাদের এই ঘটনার তদন্ত করার কথা, তারা হয়ত তা করবে (কখনো, কখনো) এবং যে সমস্ত লোকদের কাছে টাকা, ক্ষমতা এবং প্রভাব রয়েছে তারা সবসময় নিরাপত্তার মধ্যে থাকে। আসুন ভাবি যে, এই বিষয়ে কিছু একটা ঘটবে, কিন্তু যতক্ষণ না প্রমাণ সহ তথ্য সরবরাহ করা হচ্ছে ততক্ষণ আদালত অসহায়।

যখন জনতা মূলধারার প্রচার মাধ্যমের প্রতি বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছে, তখন নিজস্ব এক স্বর বিপ্লব ঘটিয়েছে, যার মধ্যে দিয়ে আমরা সংবাদ মাধ্যমে এবং অনলাইন প্রচারণার সৃষ্টি করছি, যেমনটা এই ঘটনার ক্ষেত্রে ঘটেছে, যা সাধারণ মানুষদের এক কণ্ঠস্বর প্রদান করেছে, যাকে উপেক্ষা করা যায় না।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .