এই পোস্টটি ২০১১ সালে মিশরের প্রতিবাদ বিপ্লব সম্পর্কে আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ
লেবাননের রাজধানী বৈরুতে, মিশরীয় দূতাবাসের কাছেই মিশরের বিক্ষোভ প্রতিবাদের প্রতি সমর্থন জানিয়ে এক বিক্ষোভ প্রদর্শনের আয়োজন করা হয়। যখন মিশরীয় নাগরিকরা রাষ্ট্রপতি হোসনি মুবারকের ৩০ বছরের শাসনের বিরুদ্ধে ক্রমাগত বিক্ষোভ প্রদর্শন করে যাচ্ছে, তখন সারা বিশ্ব থেকে একই ধরনের বিক্ষোভ প্রদর্শনের খবর আসছে।
ছবি সহ, বেশ কিছু ধারাবাহিক টুইট বার্তায় টুইটার ব্যবহারকারী নাসসার নামক ভদ্রমহিলা তার পর্যবেক্ষণ ব্যক্ত করেছে। ১৫০ থেকে ২০০ জনের মত সমর্থক এই বিক্ষোভে উপস্থিত হয়। যাদেরকে লেবাননের নিরাপত্তা বাহিনী খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষন করছিল। প্রতিবাদকারীদের মিশর এবং তিউনিশিয়া, উভয় রাষ্ট্রের পতাকা উড়াতে দেখা যায়।
অ্যানজি টুইট করেছে:
এই মূহূর্তে লেবাননে অবস্থিত মিশরীয় দূতাবাসের সামনে এক শক্তিশালী বিক্ষোভ প্রদর্শিত হচ্ছে।http://yfrog.com/hs5v3nj
এই ঘটনার ফলাফল জানিয়ে পরবর্তী টুইটে সে উল্লেখ করেছে:
লেবাননের নিরাপত্তা বাহিনী তারকাঁটার পেছনে দাঁড়িয়ে প্রস্তুত হয়েছিল, লেবাননের এই মিশরীয় দূতাবাসের সামনে যেন জনতার কোন বিস্ফোরণ না ঘটে। http://yfrog.com/h8cy8lbj
এবং তার যুক্তিকে প্রমাণ করার জন্য তিনি এর সাথে যোগ করেছেন:
মিশরীয় দূতাবাসের সমানে প্রতিবাদকারীদের দিকে জল কামান তাক করে রাখা হয়েছে#লেবানন, এ সব কিছু এখনই ঘটছে।http://yfrog.com/h4wo6rrj
এনজি জানাচ্ছে, প্রতিবাদকারীরা মিশরের রাষ্ট্রপতি হোসনি মুবারাক এবং যুক্তরাষ্ট্র, উভয়ের বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে:
লেবাননের প্রতিবাদকারীরা যুক্তরাষ্ট্রের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার হবার কারণে #মুবারকের বিরুদ্ধে স্লোগান দেয়। তারা দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শনের সময় এই আওয়াজ তোলে। http://yfrog.com/hs56448414j
তার সাম্প্রতিক টুইটে সে জানাচ্ছে যে, প্রতিবাদকারীরা সংখ্যায় বাড়ছে, এখন বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা ৩০০ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
দেখা যাচ্ছে #লেবানন-এর #মিশরীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এর সংখ্যা প্রায় ৩০০ জনে এসে দাঁড়িয়েছে।
এই পোস্টটি ২০১১ সালে মিশরের প্রতিবাদ বিপ্লব সম্পর্কে আমাদের বিশেষ কাভারেজের অংশ