পেরু: অসাবধান পথচারীদের জন্য জরিমানা

১৫ নভেম্বর থেকে পেরুর পথচারীদের জরিমানা করা যাবে যদি তারা ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করেন। অপরাধের গুরুত্বের উপরে ভিত্তি করে, জরিমানার পরিমাণ ওঠানামা করতে পারে ১৮ থেকে ১০৮ নতুন সোলের মধ্যে (প্রায় ৬.৫০ থেকে ৩৮.৫০ মার্কিন ডলার)। এই পোস্ট লেখার সময়ে, এই কোড কার্যকর হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে, ৩,৯৮৫ জন লিমার বাসিন্দাকে জরিমানা করা হয়েছে। তাদের ৭৫% গুরুতর অপরাধ করেছিলেন।

যে দেশের পথচারী আর চালকরা কুখ্যাত ট্রাফিক নিয়ম না মেনে চলার জন্য, ব্লগাররা এই পদক্ষেপের ব্যাপারে তাদের মনোভাব জানাচ্ছেন।

ফ্লিকার ব্যবহারকারী মার্টিনটয় (মার্টিন গার্সিয়া) এর সৌজন্যে এবং ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশিত।

গ্রুপ ব্লগ পেরু এস বাবেল পথচারীর দৃষ্টিকোণ থেকে এই পরিস্থিতি বুঝিয়েছে আর অপরাধের তালিকা আর তার সাথে জরিমানার পরিমানও জানিয়েছে (স্প্যানিশ ভাষায়):

Es cierto. Los peatones muchas veces son (más bien, somos) los culpables de los accidentes […]. Ahí está el mea culpa de este redactor que no tiene carro y toda su vida ha sido peatón pero, en tal condición, también es fácil darme cuenta de que la ciudad no está ni pensada ni hecha para peatones.

O sea, ahora resulta que no puedo cruzar por mitad de calle, por más que la cuadra sea larguísima y yo vaya exactamente al frente, ni más ni menos, aun cuando el propio municipio se haya tomado la molestia de construir un caminito a mita de la berma central para tal propósito, ya que se sabe que la esquina está muuuuuuchos metros más allá. ¡Claro! esto, si nos ponemos estrictos, ya es ilegal. Pero ¿y qué hago si no tengo un puente peatonal o paso subterráneo? De hecho en Lima hay muy pocos.

এটা সত্যি। বেশীরভাগ সময়ে, পথচারীরা (বা আমরা পথচারীরা) দায়ী দুর্ঘটনার জন্য। এভাবেই আপনি পাচ্ছেন এই সম্পাদকের কাছ থেকে স্বীকারোক্তি যার কোন গাড়ি নেই আর সারা জীবন যিনি পথচারী ছিলেন। কিন্তু এই কারনে আমার জন্য সহজ এটা বোঝা যে শহরটা পথচারীদের চিন্তা করে তৈরি হয়নি।

তাহলে এখন দেখা যাচ্ছে যে আমি পাড়ার মধ্যভাগে পার হতে পারবো না, সেটি যতই দীর্ঘ হোক না কেন আর আমি যেখানে দাঁড়িয়ে আছি তার ঠিক সামনেই যেতে চাইলেও, কম বেশী কিছু না, যদিও শহরের হল সময় নিয়ে ছোট একটা পথ তৈরি করেছেন মধ্য অংশে এই লক্ষ্যে যে, কারন এটা জানা কথা যে রাস্তার মোড় বেশ দূরে অবস্থিত। ঠিক! আমরা যদি কঠোর হই, তাহলে এটা বেআইনি। কিন্তু যদি পথচারী পারাপারের কোন সেতু বা ভূ-মধ্যস্থ পথ না থাকে তাহলে কি? আসলে, লিমাতে এমন পারাপারের সুবিধা খুবই কম।

এই নিয়ম কার্যকর হওয়ার কিছু দিন আগে, ব্লগার দিয়াগো পাজারিস এটাকে ভালো সংবাদ হিসেবে মনে করেছেন:

Una buena noticia. Desde el lunes 15 de noviembre, los policías de tránsito y de carretera tendrán la facultad de intervenir a los transeúntes que, deliberadamente, infrinjan las normas de tránsito. El anuncio ya se había hecho en agosto y hace unos días fue recordado por el ministro de Transportes y Comunicaciones, Enrique Cornejo Ramírez.

ভালো খবর। সোমবার নভেম্বর ১৫ থেকে ট্রাফিক আর পথের পুলিশ পারবেন পথচারীদের জরিমানা করতে যারা ইচ্ছা করে যাতাযাতের নিয়ম ভংগ করবেন। ঘোষনা আগে আগস্টে দেয়া হয়েছিল, কিন্তু কিছু দিন আগে যোগাযোগ মন্ত্রী এনরিক কোরনেজো রামিরেজের এই কথাটি মনে পড়েছে।

উত্তর পেরুর লাম্বায়েকু থেকে ব্লগার জোসে এলিয়াস জেনা দেল ভাল্লে, দেল ভাল্লে পারা তোডোস ব্লগে কিছু প্রস্তাব করেছেন (স্প্যানিশ ভাষায়):

Si usted es de las personas que cruza la pista por donde lo agarra la urgencia, que evita usar los puentes peatonales porque le da flojera o está apurado, que piensa que la luz roja del semáforo es solo para los carros, que es el dueño de la calle. Si va a cruzar la pista, mire a ambos lados, avance hasta la esquina y espere la luz verde.
আপনি যদি এমন ব্যক্তি হন যিনি পথের যে কোন স্থান থেকে পার হন জরুরী মনে করলে, আর পথচারীদের সেতু ব্যবহার করেন না কারন আপনি খেয়াল করেন না বা আপনার তাড়া আছে, যিনি মনে করেন যে লাল বাতি কেবলমাত্র গাড়ির জন্য, আর আপনি রাস্তার মালিক। আপনি যদি পথ পারাপার হতে চান, দুই দিকে দেখেন, কোনায় যান আর সুযোগের জন্য অপেক্ষা করেন।

১০০প্রি ইনফরমাডো ব্লগের লেখক বুহো কিছু সাম্প্রতিক আর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পূনর্প্রকাশ করেছেন:

La estadística señala que la infracción más cometida por los transeúntes es cruzar de forma intempestiva o temeraria la calzada sin respetar las señales de tránsito ni los semáforos, seguida de transitar cerca del sardinel o al borde de la pista.

En tercer lugar figura desobedecer las indicaciones del efectivo policial, y cruzar la calzada por delante de un vehículo detenido, por cualquier causa, cuando a éste no le asiste el derecho de paso.

পরিসংখ্যান দেখাচ্ছে যে পথচারীদের সব থেকে বেশী ভুল হয় অসময়ে আর অসাবধানে রাস্তা পার হওয়া, ট্রাফিক চিহ্ন আর বাতি না মানা, আর তার সাথে আছে রাস্তার খুব ধার দিয়ে হাঁটা।

তৃতীয় স্থানে আছে পুলিশ কর্মকর্তাদের আদেশ না মেনে চলা, থামানো যানবাহনের সামনে থেকে রাস্তা পার হওয়া, কারন যাই হোক না কেন, যখন পথচারীদের অধিকার নেই পার হওয়ার।

পরিশেষে, এস্তে ব্লগ এ তুইও এর লেখক জুয়াঙ্কতুইও পাঠকদের প্রক্রিয়াটা সম্পর্কে জানিয়েছেন:

En todos los casos, los Policías están obligados a detener momentáneamente a los peatones infractores, identificarlos y llenar la papeleta. Los menores de edad también están sujetos a estas sanciones

প্রতি ক্ষেত্রে, পুলিশ কর্মকর্তাদের কিছুক্ষণের জন্য অপরাধীদের আটক করতে হবে, চিহ্নিত করতে হবে আর টিকিট পূরন করতে হবে। অপ্রাপ্তবয়স্করাও এই নিয়মের মধ্যে পড়তে পারে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .