ইরান: কূটনীতিকরা আহমাদিনেজাদের বক্তৃতার সময়ে বেরিয়ে গেছেন

ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ আজকে (২০শে এপ্রিল, ২০০৯) আবার শিরোনামে এসেছেন। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠানরত বর্ণবাদ নিয়ে জাতিসংঘের কনফারেন্সে তিনি ইজরায়েলকে বর্ণবাদী দেশ হিসেবে বলেছেন। বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের প্রতিনিধিরা আহমাদিনেজাদের এই কথার প্রতিবাদে কনফারেন্স থেকে বেরিয়ে যান।

জমহুর নীচের ভিডিও প্রকাশ করেছেন যা কূটনীতিকদের চলে যাওয়া দেখাচ্ছে:

মন্তব্যকারীরা এই ঘটনা আর ইরানী প্রেসিডেন্ট ২০০৭ সালে নিউ ইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ভাষণ দিয়েছেন তার মধ্যে তুলনা করছেন

ঘোম্মার বলেছেন যে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে তারা তাদের প্রেসিডেন্ট দ্বারা আবার অপমানিত হয়েছেন। তিনি লিখেছেন:

رئیس‌جمهوری که در کشورش هر روزه شاهد نقض گسترده‌ی حقوق‌بشر هستیم …زنان از کوچک‌ترین حقوق انسانی که لباس پوشیدن است محروم هستند و در زندان‌های آن پر از زندانبان عقیدتی و سیاسی است..، خیلی خنده‌دار و تلخ است که در سازمان ملل از نژادپرستی و نقض حقوق‌بشر در کشورهای دیگر حرفی بزند

এটা খুবই অদ্ভুত আর অপমানজনক যে একজন প্রেসিডেন্ট যিনি নিজের দেশে অনেক বেশী মানবাধিকার লঙ্ঘন দেখেন… যেখানে নারীরা একেবারে সাধারণ অধিকার যেমন তাদের নিজেদের পোশাক [পছন্দ করে] পরতে পারে না, আর জেল ভরে আছে রাজনৈতিক আর ভাবাদর্শের বন্দীতে …তিনি জাতিসঙ্ঘের অন্য সদস্য দেশের বর্ণবাদ আর মানবাধিকার লঙ্ঘনের কথা বলছেন।

জারেহবিন বলেছেন যে দৃশ্যে বিভিন্ন প্রতিনিধিরা কনফারেন্স থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন তা দেখিয়েছে যে বিশ্বে আমরা কত ঘৃণিত। “আমরা এতই হভাগা একটা জাতি যে এই অকর্মা এখন আমাদের প্রেসিডেন্ট [আহমাদিনেজাদ] …যখন একটা সরকার ইরানে বাহাইদের আর অন্যান্যদের দমন করছে তখন কি করে ফিলিস্তিনিদের অধিকারকে সমর্থনের নাটক করে।”

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .