ক্যাম্বোডিয়া: আরো বেশী জৈব ভবিষ্যৎের জন্য চেষ্টা

সিএএআই নিউজ মিডিয়া আর খেমার স্টারস এ ব্লগাররা ১০ই ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তে প্রকাশিত নম পেন পোস্ট পত্রিকার একটি প্রতিবেদন নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রতিবেদনটি আলোচনা করে স্লো ফুড নামক সংস্থার খাদ্যকে ভালো, পরিষ্কার আর ঠিকভাবে প্রস্তুত করার অভিযান সম্পর্কে আর এই নীতি ক্যাম্বোডিয়ায় কিভাবে প্রয়োগ করা যায় তা নিয়ে। এর প্রতিবেদক নম পেনে একজন রেস্টুরেন্ট মালিকের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন যিনি দেশের তুলনামূলক পরিষ্কার মাটি সম্পর্কে ব্যাখ্যা করেছেন:

“দেখা গেছে যে ক্যাম্বোডিয়ার মাটি রাসায়নিক দ্রব্য বা কীটনাশকের খপ্পরে পড়ে নি, মূলত ৩০ বছরের যুদ্ধের কারনে। আর আসলেই, ক্যাম্বোডিয়ার কৃষিপণ্য আসলেই ভালো- অত্র অঞ্চলের অন্যান্য জায়গা থেকে অনেক উচ্চ মানের।”

Cambodian boy with coconut

তারপরেও ভুথাসার্ফ ১৭ই ফেব্রুয়ারির নম পেন পোস্টের আরেকটি লেখা নিয়ে বলেছেন:

“খাদ্য সংরক্ষণের জন্য বা ক্রেতাদের কাছে বেশি মনোলোভা করার জন্য খাদ্য বিক্রেতারা প্রায়শ:ই রাসায়নিক দ্রব্য যেমন কীটনাশক ও হাইড্রোলিক এসিডসহ ব্যবহার করে”, বলেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রানলয়ের স্বাস্থ্য উন্নয়ন পরিচালক চুউভ কং ফাল্লি।

নভেম্বর ২০০৮ এ ভুথাসার্ফ ক্যাম্বোডিয়ার ফলমূলের মানকে পড়শিদের উপরে স্থান দিয়েছিলেন।

বর্তমানে, পার্শবতী দেশ যেমন ভিয়েতনাম আর থাইল্যান্ড থেকে আমদানী করা বেশীরভাগ তাজা ফলে কীটনাশক আর রাসায়নিক সার ব্যবহার করা হয় এদেরকে তাজা রাখার জন্য যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর… আমি সব সময় ক্যাম্বোডিয়ানদের বলতে শুনেছি যে ক্যাম্বোডিয়ার ফল যেমন ডুরিয়ান, পেয়ারা, রাম্বুতান, আম আর জুজুবে আর অন্যান্য পাশবতী দেশের ফলের চেয়ে বেশী মজার।

ক্যাম্বোডিয়ান সেন্টার ফর স্টাডি এন্ড ডেভালপমেন্ট অফ এগ্রিকালচার এর মতো প্রতিষ্ঠান যে সকল কৃষক জৈবিক চাষাবাদ করে তাদেরকে সমর্থন দেয়।

Cambodian fruits

ছবি তুলেছেন ফ্লিকার ব্যবহারকারী নারিথ৫ এবং ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের আওতায় প্রকাশিত।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .