এইডস: এতিম, মিছিল এবং মনে করিয়ে দেয়া

aids ribbonএইডস কনফারেন্স ২০০৮ এবং বিশ্ব এইডস দিবস ২০০৮ সংক্রান্ত আমাদের পূর্ববর্তী লেখাগুলোর সাথে সামন্জস্য রেখে এবার আপনাদের কাছে কিছু ভিডিও উপস্থাপনা করছি। একটিতে দেখা যাবে দক্ষিণ আফ্রিকার সেই সমস্ত এতিম বাচ্চাদের দুর্দশা যাদের পিতা-মাতা এইডসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। আরও রয়েছে বাংলাদেশে এইডস দিবস উদযাপন নিয়ে একটি ভিডিও, মেক্সিকো থেকে একটি পডকাস্ট যাতে এইডস টেস্ট করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে এবং সর্বশেষে রয়েছে ২০০৮ সালের এইডস কনফারেন্সের ইম্প্যাক্ট রিপোর্ট।

প্যানোস লন্ডন এমন একটি সংগঠন যা আন্তর্জাতিক উন্নয়ন বিষয়ে দরিদ্র এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণকে উৎসাহ দেয়। তাদের এই বিষয়ে “বেদনার প্রসার” নামে একটি সিরিজ আছে যা দেখায় এইডসের কারনে এতিম হওয়া শিশুরা কি পরিমান কষ্ট স্বীকার করে ছোট ভাইবোনদের পালতে ও পরিবারকে সংহত রাখতে। নিচের ভিডিও তৈরি করা হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকায় এমন শিশুদের নিয়ে ছবির সমন্বয়ে:

বাংলাদেশে এইডস দিবস ২০০৮ উদযাপন করা হয়েছে মিছিল ও র‌্যালীর মাধ্যমে। নীচের ভিডিওটি তুলেছে বিডিএইডস নামক সংস্থা এবং তাদের সাইটে এটি প্রকাশ করেছে:

পরের ভিডিওটি হচ্ছে মেক্সিকোর সেক্সুয়ালিডাড ইন্টেগ্রাল কর্তৃক প্রকাশিত একটি ভিডিও পডকাস্ট, যা এই সিরিজের তৃতীয়। স্টপ মোশন এনিমেশন এই বক্তব্যই প্রচার করে যে মানুষ এইডসের পরীক্ষা করায় দেরী যেন না করে:

এইডস ২০০৮ ইম্প্যাক্ট রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে এইডস সংক্রান্ত এপিডেমিওলজি, মৌলিক ও ক্লিনিকাল গবেষণা এবং বায়োডার্মিকাল প্রিভেনসন রিসার্চ। এটি আলোকপাত করে স্থানীয় পরিপ্রেক্ষিতে এটা জানার জন্যে যে এইডস ২০০৮ এবং অন্যান্য সহায়ক এইডস কনফারেন্স বিশ্বব্যাপী এইডস মহামারী প্রতিরোধে কি ভুমিকা রেখেছে। আমরা আমাদের বিশেষ ফিচার পাতায় এই কনফারেন্সকে কাছে থেকে পর্যবেক্ষণ করেছি। আপনারা আইওএস ওয়েবসাইট থেকে এই রিপোর্টটি ডাউনলোড করতে পারবেন অথবা অনলাইনে এটি দেখুন এখানে

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .