পশ্চিম সাহারাঃ তিন কাপ চা

সাহারায় চা খাওয়া
ছবি: ফ্লিকার ব্যাবহারকারী স্টিভ মন্টি‘র সৌজন্যে ক্রিয়েটিভ কমন্সের আওতায় ব্যবহৃত

ব্লগার রিকুয়ারদোস দেল সাহারা আমাদেরকে আমন্ত্রন জানালো এক কাপ নয় তিন কাপ চা এর জন্য কারন ওখানে লোকে বলে:

El primer te es amargo cómo la vida. El segundo es dulce cómo el amor. El tercero es suave cómo la muerte.

প্রথম কাপ চা জীবনের মতো তিক্ত। দ্বিতীয় কাপ ভালোবাসার মতো মধুর। তৃতীয় কাপ মৃত্যুর মতো নরম।

টি পট

এল আয়ুন এ বসবাসকারী ইভা মোরেনো সাহরাউই চা বানানোর অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন:

“La primera vez que intenté prepararlo me salio fatal, bueno, la primera y la segunda y la tercera… No es que sea muy difícil pero hay tener maña para calcular bien la cantidad de té y azúcar y para hacer la espuma: se vierte el té de un vaso a otro desde cierta altura, y es fácil que se salga fuera y ponga perdida la bandeja. Se prepara en brasas (”jmar”) de carbón vegetal (”fajar”). A muchos les gusta añadirle hierbabuena, cominos y otras plantas cuyos nombres no recuerdo ahora. La bandeja con patas se llama “tabla”, la tetera “berred” y los vasos “kisan”. El té sienta muy bien cuando hace calor; en el mes de Ramadan, al ayunar se tiene a veces dolor de cabeza, sobre todo si la noche anterior no se tomó el té y se tiene esa costumbre, a eso se le llama “tener la cabeza de té”.

“প্রথমবার চা তৈরি খুবি খারাপ ছিল, আসলে প্রথমবার, দ্বিতীয় আর তৃতীয়বারও … আসলে এটা খুব কঠিন না কিন্তু চা আর চিনি ঠিকমতো মেপে দিতে হয় আর ফেনাটা ঠিকমত তৈরি করতে হয়: চাকে একটা নির্দিষ্ট উচ্চতা থেকে ঢালতে হবে, আর তার পরেও তা সহজে উপচিয়ে পড়ে আপনার প্লেটকে নোংরা করতে পারে। একে গ্রিল ( জিমার) এর উপর তৈরি করা উচিত যাতে কয়লা (ফাজার) ব্যবহার করা হয়। অনেকে এতে মিন্ট, জিরা আর আরো কিছু ঔষধি ব্যবহার করে যা আমার এখন মনে নেই। চায়ের সরঞ্জামসহ প্লেটকে ‘তাবলা’ বলে, চায়ের পাত্রকে ‘বেরেদ’ আর কাপকে ‘কিসান’ বলে। চা গরম অবস্থায় খেতে ভাল। রমজানের সময় (মুসলিমদের রোজের মাস) রোজা রাখলে মাঝে মাঝে মাথা ব্যাথা হয়, বিশেষ করে চা পানে আপনি অভ্যস্থ হলে এবং আগের রাতে তা খেতে ভুলে গেলে। তখন বলা হয় যে আপনার ‘চা মাথা’ আছে।”

অনেক দেশের সংস্কৃতির মতো পশ্চিম সাহারার লোকেরা চা নিয়ে কিছু অনুষ্ঠান আর সামাজিক প্রথা তৈরি করেছে আর আমরা কল্পনা করতে পারি মরুভূমি, মেঘবিহীন রাতের আকাশ, পূর্ণচন্দ্র আর এককাপ চা (বা দুইটা বা তিনটা)! উপভোগ করুন!

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .