· জানুয়ারি, 2011

গল্পগুলো আরও জানুন সৌদি আরব মাস জানুয়ারি, 2011

আরব বিশ্ব: অন্যের অনুকরণে একই ভাবে স্বেচ্ছায় জীবন ত্যাগের ঘটনাকে উৎসাহ প্রদান করা উচিত নয়

  24 জানুয়ারি 2011

তিউনিশিয়ার নাগরিক মোহম্মেদ বোয়াজিজি বেকারত্বের প্রতিবাদে গায়ে আগুন জ্বালিয়ে যে প্রতিবাদের সূচনা করছিল, এক মাসেরও কম সময়ে সেই আন্দোলন, দেশটির শাসক জিনে আলি আবিদিনের ২৩ বছরের শাসনের পতন ঘটায়। এর পর থেকে মৌরিতানিয়া, আলজেরিয়া ও মিশরে বেকারত্ব, জীবনযাত্রার ব্যয়ের ঊর্ধ্বগতি, দুর্নীতি এবং অন্যান্য অন্যায়ের প্রতিবাদে ১০ জন নাগরিক স্বেচ্ছায় প্রাণত্যাগ করে।

আরব বিশ্ব: আরব গটস ট্যালেন্টস অনুষ্ঠানকে আভিনন্দন!

  21 জানুয়ারি 2011

‘আরব গট ট্যালেন্টস’ অনুষ্ঠানটি শুরু হয়েছে। শুরুতেই এটি টুইটার জনতার মনোযোগ আকর্ষণ করেছে, যারা এই অনুষ্ঠান নিয়ে উৎসাহ এবং সমালোচনার স্তুপ তৈরি করেছে। এই অনুষ্ঠানটি টুইটারে দ্রুত এক আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়। এখানে মিশ্র কিছু প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হল।

সৌদি আরব: তিউনিশিয়া থেকে পালিয়ে যাওয়া প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি সৌদি আরবে আশ্রয় গ্রহণ করেছে

  16 জানুয়ারি 2011

যখন এই সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে যে, পালিয়ে যাওয়া তিউনিশিয়ার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিনে এল আবেদিন বেন আলি সৌদি আরব এসে পৌঁছেছে, সৌদি টুইটার ব্যবহারকারীরা এই বিষয়ে তাদের চিন্তা প্রকাশ করার জন্য এই প্লাটফর্ম ব্যবহার করছে।

আরব বিশ্ব: “সুদানের জন্য কান্না বন্ধ করুন”

  11 জানুয়ারি 2011

আজ সুদানে স্বাধীনতার জন্য এক গণভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যার উপর আরব টুইটার জগৎ নজর রেখেছে। সৌদি আরব থেকে শুরু করে প্যালেস্টাইন, সব জায়গার আরব টুইপস বা টুইটারকারীরা সুদানের একতা, বিভক্তি এবং সম্পদ নিয়ে আলোচনা করেছে।

আরব বিশ্ব: সুদান নামক রাষ্ট্রটির ভেঙ্গে যাবার ঘটনায় অশ্রু ত্যাগ

  11 জানুয়ারি 2011

দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার জন্য যে গণভোট এবং আজ তার বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার প্রক্রিয়া কিছু আরব নেট নাগরিকদের মাঝে এক উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে। অনেকে উদ্বিগ্ন যে এটা হয়ত মধ্যপ্রাচ্যকে দমন করার এক প্রথমিক ধাপ। মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটারে প্রদান করা তাদের প্রতিক্রিয়ার কিছু অংশ এখানে তুলে ধরা হল।

সৌদি আরব: টুইটারে মানবাধিকার কর্মীকে চুপ থাকতে বলা হয়েছে

  10 জানুয়ারি 2011

সৌদি মানবাধিকার কর্মী, যারা তাদের বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য টু্‌ইটারের মত মাইক্রো ব্লগিং সাইট ব্যবহার করছে, তাদের বলা হচ্ছে, তারা যেন তাদের মুখ বন্ধ রাখে। এই কথাটি বলেছেন সৌদি উপদেষ্টা (শূরা) পরিষদের এক সদস্য। বিষয়টি ক্ষোভ, হাস্যরস এবং বিদ্রুপের মুখোমুখি হয়েছে।