· জুন, 2011

গল্পগুলো আরও জানুন মিশর মাস জুন, 2011

মিশর: টুইটারের সম্ভাবনা পর্যালোচনা করা

ক্ষুদ্র ব্লগের ওয়েবসাইট টুইটার যুবা মিশরীয়দের জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনার স্থানে পরিণত হয়েছে সাম্প্রতিক বিপ্লবের পর থেকে। কায়রোতে গত ১২ জুন টু্ইটার ব্যবহারকারীদের এক সমাবেশ হয় যেখানে মূল আলোচ্য বিষয় ছিল ইসলামপন্থীদের নিয়ে। লিলিয়ান ওয়াগদি এই আয়োজন নিয়ে লিখছেন।

হিজাবব্লগিং: “হিজাব নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতা”

  30 জুন 2011

হিজাবব্লগস্ফেয়ারে সবসময় এই বিষয়ে অনেক বিস্তারিত আলোচনা এবং বিতর্ক চলছে, কিন্তু এর ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি প্রকাশিত এক ব্লগ পোস্ট একটি কৌশলী বিষয়ের উপর অনুসন্ধান চালিয়েছে: যখন একটি মেয়ে তার হিজাব খুলে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় তখন কি ঘটে।

মিশরঃ সাউইরিস এবং নেকাব পরিহিত মিনিমাউস

  29 জুন 2011

নাগিব সাউইরিস মিশরের এক ধনাঢ্য ব্যবসায়ী এবং সম্প্রতি তিনি রাজনীতিতে যোগ দিয়েছেন। তিনি তার আজকের টুইটার একাউন্টে একটি কার্টুন পোস্ট করেছেন। এই কার্টুনে দেখা যাচ্ছে মিকি মাউসের মুখে দাড়ি এবং মিনি মাউস নেকাব পড়ে রয়েছে, এবং শিরোনামে লেখা রয়েছে: "অতঃপর মিকি এবং মিনি..."। এই কার্টুনটি প্রচণ্ড সমালোচনার সৃষ্টি করে, এর ফলে সাউইরিস তা সরিয়ে ফেলতে বাধ্য হন।

আরব বিশ্ব: “২০১১ এমন একটা বছর যা ইতিহাসে স্থান করে নেবে”

  12 জুন 2011

এটা কেবল মে মাস কিন্তু গত কয়েক মাসে আরব বিশ্বে অনেক কিছু ঘটেছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষনার পরে যে পাকিস্তানে সৌদি সন্ত্রাসের প্রধান হোতা ওসামা বিন লাদেন একটা অভিযানে নিহত হয়েছেন, টুইটার জগৎ বছরের ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা নিয়ে চিন্তা করছে।

প্যালেস্টাইনঃ রাফা সীমান্ত আবার আগের মত বন্ধ করে দেওয়ায় আশার তিরোধান ঘটলো

২৮ মে, ২০১১ তারিখে মিশর গাজা স্ট্রিপের মাঝে রাফা নামের সীমান্ত খুলে দিয়েছে, ধারণা করা হয়েছিল তা স্থায়ী ভাবে খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে শীঘ্রই ফিলিস্তিনি নাগরিকরা আবিষ্কার করল যে এই সীমান্ত দিয়ে কতজন মানুষ চলাচল করতে পারবে মিশর তার সংখ্যা সীমাবদ্ধ করে ফেলেছে এবং এর ফলে হাজার হাজার মানুষ অপেক্ষা করতে করতে হতাশ হয়ে পড়ছে। এক সপ্তাহ পরে মিশর আবার এই সীমান্ত বন্ধ করে দেয়, মূলত সংস্কার কাজের জন্য তারা এটি বন্ধ করে দেয়।

মিশর: সতীত্ব যাচাই

এই বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে যে মিশর বিপ্লবের সময় যে সমস্ত মহিলা প্রতিবাদকারীদের গ্রেফতার করা হয়েছিল তাদের সতীত্ব পরীক্ষা করা হয়েছে। এই সংবাদে কেবল মিশরের নারীরা নয়, পুরুষেরাও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে, তারা বিশ্বাস করতে পারেনি যে, যারা তাদের মর্যাদা এবং স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে, তাদের এই রকম অপমানজনক ভাবে আক্রমণ করা হয়েছে।