গল্পগুলো আরও জানুন মিশর মাস অক্টোবর, 2008
মিশরঃ অবাধ যৌনাচারীরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে মিলনস্থল ঠিক করে
আবদ্ধ কপাটের আবডালে নানা গোপনীয়তা জন্মে। কিন্তু মিশরে যৌনসম্ভোগের জন্য প্রথম অবাধ কোন ক্লাব স্থাপনের খবর দেশটিকে বিশাল একটা ধাক্কা দিয়েছে বললেও কম বলা হবে। এই ক্লাবের সাথে একটা ক্ষুদ্র প্রযুক্তিগত সম্পর্ক রয়েছে – ক্যাফেতে মুখোমুখি সাক্ষাৎ পর্বের আগে যুগলরা অনলাইনে প্রথমে পরিচিত হয়ে ওঠে। আল আরাবিয়া সংবাদ সাইটের তথ্যমতে...
আরবদেশ: মিকি মাউসকে মরতে হবে নাকি?
একজন সৌদি ধর্মযাজক এক টেলিভিশনের স্বাক্ষাৎকারে ঘোষণা করেছেন যে মিকি মাউসকে মরতে হবে। হয়তোবা তিনি এভাবে বলেন নি। তা সত্ত্বেও এই স্বাক্ষাৎকার বিশ্বের বিভিন্ন টেলিভিশনে দেখানো হয়েছে আর এটি সংবাদপত্রের শিরোণাম হয়েছে পৃথিবীব্যাপী। আর ব্লগাররা এই ব্যপারটা নিয়ে বিতর্কের মুখোমুখি হয়েছে। এই ধর্মযাজক কি আক্ষরিক অর্থে বলতে চেয়েছেন যে মিকি...
মিশরঃ খাঁচাবন্দী সার্ডিনের মত বিনা বিচারে আটকদের স্তুপ
একটা খাঁচার মধ্যে একজনের উপরে আরেকজন বন্দীদের স্তুপ করে রাখা হয়েছে? পুরস্কার বিজয়ী মিশরীয় ব্লগার ওয়ায়েল আব্বাস তার জনপ্রিয় ব্লগ মিশর ডিজিটালে মানবাধিকার লংঘনের আরেকটা ভয়াল চিত্র প্রকাশ করেছেন। ওয়ায়েল ব্যাখ্যা করেছে: ذه الصورة أرسلت إلي عن طريق المسنجر وقد إلتقطت بالتليفون المحمول لغرفة الحجز في أحد أقسام الشرطة –...
মিশর: আমরা সবাই লায়লা
মিশরীয় নারী ব্লগাররা এক কথায় বলবে, আমরা সবাই লায়লা। প্রশ্ন হচ্ছে লায়লা কে আর কেন মিশরীয় নারীরা নিজেদেরকে তার সাথে তুলনা করে? পড়ে দেখুন জানার জন্য যে কি করে মিশরীয় ব্লগাররা কাজ করছে লিঙ্গের বাধা ভাঙ্গার জন্য আর নারীদের কথা শোনাবার জন্য। ২০০৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে এই গল্পের শুরু হয়...
ব্লগিং বিপ্লব: ইরান থেকে কিউবা
সিডনী ভিত্তিক ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক ও ব্লগার এ্যান্থনি লোয়েনস্টাইন সম্প্রতি “ব্লগিং বিপ্লব” নামে একটা বই লিখেছেন। ইরান, সিরিয়া, সৌদি আরব, মিশর, চীন ও কিউবা – এই ছয়টি দেশে ব্লগিং কি কি প্রভাব ফেলছে তা সুনিপুণভাবে উঠে এসেছে এই বইটিতে। তিনি বলেছেন: বইটির জন্য উপরোক্ত ছয়টি দেশকে বেছে নেয়ার কারণ হলো যেহেতু...
মিশর: গাজা সংহতি কর্মী অপহৃত, নিগ্রহিত আর তারপর মুক্ত
৬ই অক্টোবরের বিজয় পালনের সাথে সাথে আর গাজার অবরোধ ভাঙ্গার ব্যাপারে আন্তর্জাতিক সংহতি আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে মিশরের বিভিন্ন সংগঠন, সিন্ডিকেট আর রাজনৈতিক দল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে তারা গাজার দিকে এগুবে অবরোধ ভাঙ্গার জন্য। মিশরীয় নিরাপত্তা বাহিনী দ্বারা এই চেষ্টা থামানো হয়, আর প্রায় ৩৬ জন কর্মীকে ‘অপহরণ’ করে...