· ফেব্রুয়ারি, 2010

গল্পগুলো আরও জানুন দেশান্তর ও অভিবাসন মাস ফেব্রুয়ারি, 2010

আফ্রিকা: স্বাধীনতার ৫০ বছর পরেও উপনিবেশবাদ টিকে আছে এবং ভালোভাবে টিকে রয়েছে

  22 ফেব্রুয়ারি 2010

২০১০ সাল, বেলজিয়াম ও ফ্রান্সের কবল থেকে আফ্রিকার ফরাসীভাষী দেশগুলোর স্বাধীনতা লাভের পঞ্চাশতম বার্ষিকী। যখন সরকারিভাবে এই বছর উদযাপন করার প্রস্তুতি চলছে, তখন উত্তর, মধ্য ও পশ্চিম আফ্রিকার ব্লগে এই নিয়ে এক উত্তপ্ত বিতর্ক ছড়িয়ে পড়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র, কিউবা : কিউবান-আমেরিকান কংগ্রেস সদস্য তার অবসরের কথা ঘোষণা করলেন

  17 ফেব্রুয়ারি 2010

সম্প্রতি মিয়ামি এবং কিউবার ব্লগারদের মধ্যে এক গুঞ্জন শুরু হয়, যখন তারা সংবাদ পায় যুক্তরাষ্ট্রের এক সংসদ লিঙ্কন ডিয়াজ-বালারাট আর নির্বাচনে অংশ নেবেন না। সামনের শরৎ -এ এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবার কথা। ডিয়াজ-বালারাট বিপাবলিকান দলের এক সংসদ সদস্য। তিনি কিউবার বিরুদ্ধে বাণিজ্য অবরোধ আরোপের একজন গোঁড়া সমর্থক ছিলেন এবং তিনি তার পদত্যাগ করা ভাষণে অবরোধের বিষয়টিতে তার ভূমিকা এবং বিষয়টিকে সঙ্কলিত করার কথা তুলে ধরেন

ফিলিপাইনস: প্রবাসী এবং ২০১০ সালের নির্বাচন

  14 ফেব্রুয়ারি 2010

যুক্তরাজ্যে অবস্থিত ফিলিপাইনসের প্রবাসীরা একটি ব্লগ চালু করেছে যেখানে তাদের দেশে আসন্ন ২০১০ সালের নির্বাচনে প্রবাসীরা কি আশা করে তা জানাচ্ছে।

ল্যাটিন আমেরিকা: আফ্রো-ল্যাটিনোদের অবদান উদযাপন

  7 ফেব্রুয়ারি 2010

ব্লাক হিস্ট্রি বা কালোদের ইতিহাসের মাসে আফ্রো-ল্যাটিনো একদল ব্লগার এক যৌথ ব্লগ (কালেকটিভ ব্লগ) করা শুরু করেছেন। এই যৌথ ব্লগের উদ্দেশ্য সেইসব ল্যাটিন আমেরিকাবাসী অবদান তুলে ধরা যাদের পূর্বপুরুষ ছিল আফ্রিকার নিগ্রো।

হাইতি: আঞ্চলিক দখলদারিত্বের প্রশ্নে ব্লগারদের প্রতিক্রিয়া

  3 ফেব্রুয়ারি 2010

ভূমিকম্পের পর দুই সপ্তাহ সময় ধরে হাইতির ব্লগাররা হাইতি সরকারের কাজকর্ম নিয়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন করছে। এখন তারা প্রতিবেশী দেশ এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপসমূহের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করছে। এখানে ফরাসীভাষী যে সমস্ত পোস্ট এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করছে সে সবের পর্যালোচনা তুলে ধরা হল।

হাইতি: সাহায্যে আসার আগেই, প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ দেশ পুনর্গঠনে সাহায্য করতে পারে

  3 ফেব্রুয়ারি 2010

যখন হাইতিতে টেলিফোন সংযোগ ব্যবস্থার পুনরুদ্ধার ঘটানো সম্ভব হয়, তারপর বিদেশ থেকে পরিবারগুলোর জন্য তারের মাধ্যমে (টেলিফোনের মাধ্যমে) টাকা আসতে শুরু করে। এমনকি আন্তর্জাতিক সাহায্য আসার আগেই তারা দিয়ে এই টাকা দিয়ে তারা বাড়ি ঘরের পুনর্নির্মাণ শুরু করে। হাইতির মোট জাতীয় আয়ের প্রায় ৩০ শতাংশই আসে বিদেশে বাস করা পরিবারের সদস্যদের পাঠানো টাকা থেকে। এটি ১২ জানুয়ারিতে সংঘটিত ভূমিকম্পের আগের হিসাব।