· জানুয়ারি, 2010

গল্পগুলো আরও জানুন ইতিহাস মাস জানুয়ারি, 2010

চিলি: পিনেরার জয়ে পিনোশের প্রভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

  27 জানুয়ারি 2010

১৭ জানুয়ারি, ২০১০-এ সেবাস্তিয়ান পিনেরা চিলির পরবর্তী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন। ২০ বছর দেশটিতে বামপন্থী মনোভাবাপন্ন সরকার শাসন করার পর তিনি নির্বাচিত হলেন। দেশটির স্বৈরশাসক অগুস্তো পিনোশের একনায়কতন্ত্র মূলক শাসনের পর বাম দলের শাসন ছিল গণতন্ত্রের পথে উত্তরণের এক প্রতীক। স্প্যানিশভাষী ব্লগ এবং অনলাইন প্রচার মাধ্যম বর্তমানে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি পিনেরা এবং মৃত স্বৈরশাসক পিনোশের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করছে; অনেক পর্যবেক্ষণ করছে পিনেরার জয় যেন জনতার পিনোশের প্রতি সমর্থন।

তুরস্ক: হ্রান্ট ডিংক হত্যাকাণ্ডের তৃতীয় বার্ষিকী আজ

  24 জানুয়ারি 2010

তিন বছর আগের এই দিনে, তুর্কী-আমেরিকান সাংবাদিক হ্রান্ট ডিংককে আরোগস সংবাদপত্রের অফিসের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি তুরস্কের রাজধানী ইস্তানবুল থেকে প্রকাশিত এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। যখন তিনি জীবিত ছিল তখন প্রায়শ:ই তাকে উপেক্ষা, ঘৃণা এবং অপছন্দ করা হত। তিনি তুর্কী এবং আর্মেনিয় উভয় পক্ষের জাতীয়তাবাদীরা দ্বারা এসবের শিকার হতেন, তার সহনশীলতা ও সামঞ্জ্যসবিধানপূর্ণ বার্তার কারণে।

উজবেকিস্তান: ভাস্কর্যের যুদ্ধ

  18 জানুয়ারি 2010

১৪ জানুয়ারি ছিল উজবেকিস্তানের ‘মাতৃভূমি প্রতিরক্ষা’ দিবস। দিনটি উজবেকিস্তানে উদযাপন করা হয়। সেদিন মহাসমারোহে একটি ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়। যার নাম “মাতৃভূমির শপথ”। এটিকে উজবেকিস্তানের রাজধানী তাশখন্দে স্থাপন করা হয়। এই ভাস্কর্যে এক সৈনিকের মূর্তি রয়েছে যে কিনা শপথ নিচ্ছে এবং তার পিছনে আর্শীবাদ প্রদান করা এক নারীমূর্তি রয়েছে।

নেদারল্যান্ডস: মিয়েপ গিজ নামক যে মহিলাটি আনা ফ্রাঙ্ককে সাহায্য করেছিল, সে ১০০ বছর বয়সে মারা গেছে

  13 জানুয়ারি 2010

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে আনা ফ্রাঙ্ক ও তার ইহুদি পরিবারকে যারা সাহায্য করেছিল এবং ফ্রাঙ্ককে বন্দি শিবিরে পাঠানোর পর তার ডাইরি বা দিনপঞ্জিকাটি রক্ষা করেছে, সেই দলের শেষ জীবিত সদস্য মিয়েপ গিজ ১২ জানুয়ারি মারা গেছেন। সারা বিশ্বের লোক তার এই মৃত্যুর সংবাদে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে।

রাশিয়া: রুনেটে স্ট্যালিনের ভুমিকা নিয়ে বিতর্ক

রুনেট ইকো  6 জানুয়ারি 2010

রুনেটে জোসেফ স্ট্যালিনের ১৩০তম জন্মবার্ষিকীতে রাশিয়ার বিভিন্ন ব্লগে বিশাল বিতর্ক স্ট্যালিন সম্পর্কে সেদেশ ভিন্ন মত ও মানুষের মধ্যকার গভীর বিভেদের ইঙ্গিত দেয়।