· নভেম্বর, 2009

গল্পগুলো আরও জানুন ব্যবসা ও অর্থনীতি মাস নভেম্বর, 2009

হংকং: নিষিদ্ধ হ্যালোইন বিজ্ঞাপন

  24 নভেম্বর 2009

প্রতি বছর হং কং-এর ওশান পার্কে এক হ্যালোইন পার্টি হয় যেটা অনেক দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে। যদিও এর বিজ্ঞাপনগুলো জনতার কাছ থেকে অনেক প্রকারের অভিযোগের মুখামুখি হয়। গত বছর, কিছু ভিডিও নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছিল। কিন্তু একটি নিষিদ্ধ ক্লিপ পুরো ইউটিউব ধরে ঘুরছে...

অ্যাঙ্গোলা: লুয়াণ্ডাতে মাত্রাতিরিক্ত জীবনযাত্রার ব্যয়

লুয়ান্ডার উচ্চ জীবনযাত্রার মূল্য খুবই স্ববিরোধী: অ্যাঙ্গোলার উচ্চ হারের উন্নয়ন সূচক বেশীরভাগ দেশের নাগরিকদের ক্রয় সামর্থে প্রতিফলিত হয় না এবং কতিপয় ধনী ছাড়া বাকীদের জীবন যাত্রার মানে কোন উন্নয়ন দেখা যায় না।

সিরিয়া: যে কোন সময়ের সবচেয়ে ভালো অথবা বাজে প্রবন্ধ?

সিরিয়ার ব্লগাররা প্রায়শই দেশটির ভ্রমণ বিষয়ক লেখার নিন্দা করে- কারণ প্রায়শই তা খুব বেশি একই রকম হয়ে দাঁড়ায়, অনেক সময় সেগুলো ডাহা মিথ্যা তথ্যে ভরে থাকে। সিরিয়া এমন একটা দেশ যা অন্য অনেক দেশের সাথে লম্বা সময় ধরে বিচ্ছিন্ন রয়েছে, অন্তত বলা যায় যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে, তখন এটা বেশ হতাশাজনক যে এ ধরনের লেখা সঠিক তথ্য তুলে ধরে না। আমরা এই পোস্টে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতে সিরিয়ার উপর প্রকাশিত এক প্রবন্ধের উপর প্রতিক্রিয়াগুলো পরীক্ষা করে দেখবো।

বিশ্ব মন্দা নিয়ে পর্যালোচনা: বাঁচার উপায় এবং ব্যবসার সুযোগ

  4 নভেম্বর 2009

বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা সর্বত্র বিষাদ ছড়িয়েছে ও হতাশায় ডুবিয়ে দিচ্ছে। ব্লগাররা বিভিন্ন উপায় জানাচ্ছেন যে কি করে এই মন্দার মোকাবিলা করা যায়। বিশ্বজুড়ে ব্যবসাগুলো নতুন নতুন পন্থা অবলম্বন করছে; এমনকি অনেকে এই মন্দায় লাভও করছে। এই পোস্টে, আমি চেষ্টা করব কিছু ব্যক্তি এবং কোম্পানীর চেষ্টাগুলো জানাতে যেগুলো দ্বারা তারা এই মন্দা সাথে তাল মিলিয়ে যাচ্ছে।

মিশর: সেরা দশ প্রভাবশালী ব্যক্তি

মিশরের রাষ্ট্রপতি হোসনি মুবারকের ছেলে গামাল মুবারক- আশা করা হচ্ছে যে সে তার পিতার উত্তরসুরি হতে যাচ্ছে.-- তিনি টাইম পত্রিকার চোখে ২০০৯ সালের পৃথিবী সেরা ১০০ জনের একজন নির্বাচিত হয়েছেন। এই পোস্টে মিশরীয় ব্লগাররা তাদের বক্তব্য প্রদান করছে।

কাজাখস্তান: অর্থনীতির ধাঁধা, যৌনমতবাদ ও বিজ্ঞান শিক্ষায় মানের পতন

গত সপ্তাহে কাজাখস্তানের ব্লগাররা বিভিন্ন সামাজিক প্রেক্ষাপট নিয়ে আলাপ করেছে, অনলাইনের এই আলাপে কাজাখস্তানের বিভিন্ন সামাজিক বিষয় উঠে এসেছে। ব্লগার লর্ড ফেম দেশটির কর আদায়কারী কর্তৃপক্ষের অফিসে গিয়েছিলে। সেখানে যাবার পর তিনি আবিষ্কার করেন নিয়মানুযায়ী তার কোম্পানীতে যথেষ্ট সংখ্যক কর্মচারী নেওয়া হয়নি, যার মানে একটি “শিল্প প্রতিষ্ঠানে গড়ে যতটা কর্মচারী” থাকা প্রয়োজন তার প্রতিষ্ঠানে তারচেয়ে অনেক কম কর্মচারী রয়েছে [রুশ ভাষায়]। এই আইনের সবেচেয়ে বাজে দিকটি কি? আমরা কতটা মূর্খ এই আইন তাই বলছে।