· ফেব্রুয়ারি, 2010

গল্পগুলো আরও জানুন দুর্যোগ মাস ফেব্রুয়ারি, 2010

বাংলাদেশ, ভারত: টিপাইমুখ বাঁধ ও স্বচ্ছতা

  21 ফেব্রুয়ারি 2010

টিপাইমুখ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে আমাদের পূর্বের রিপোর্টটি পাঠকদের নিকট সমাদৃত হয়েছে। এই পোস্টটিতে জুলাই ২০০৯ পর্যন্ত এ নিয়ে সর্বশেষ খবর দেওয়া হল।

হাইতি: বেদনা এবং ভালোবাসার মাঝে

  20 ফেব্রুয়ারি 2010

গত ১২ জানুয়ারিতে ঘটে যাওয়া ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্পের পর প্রতিদিনের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাবার ক্ষেত্রে হাইতির অধিবাসীদের নানা ধরনের প্রতিকূলতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে এবং নাগরিকের হৃদয়ে শোকের প্রবাহ চলতে থাকা সত্ত্বে এর ব্লগ জগৎে ভালোবাসা দিবস (ভ্যালেন্টাইন ডে) উদযাপনের জন্য জায়গা তৈরি করা হয়েছে।

ভারত: পুনেতে সন্ত্রাসী হামলা

  18 ফেব্রুয়ারি 2010

১৩ই ফেব্রুয়ারী শনিবার সন্ধ্যা ০৭:৩০ মিনিটের দিকে ভারতের পশ্চিমের পুনে শহরের নামকরা একটা রেস্টুরেন্টে বোমা হামলার ফলে ৯ জন নিহত আর ৫৭ জন আহত হয়েছেন। ব্লগার এবং টুইটার ব্যবহারকারীরা আবেগ দিয়ে ঘটনা বিচার করছে।

হাইতি: কেন সকল গল্প এতিমদের নিয়ে ?

  17 ফেব্রুয়ারি 2010

একমাস আগে সাত মাত্রার এক ভূমিকম্প দক্ষিণ হাইতির বেশিরভাগ এলাকা ধ্বংস করে ফেলে। অনেকের কাছে হাইতির শিশু, বিশেষ করে এতিম শিশুরা এখন প্রধান ঘটনার ক্ষেত্রে অনেক চিন্তার এক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এই বিষয়ে হাইতির কণ্ঠস্বর খুব সামান্য ।

হাইতি: ত্রাণ প্রচেষ্টা এবং বিপদ

  13 ফেব্রুয়ারি 2010

ভূমিকম্পের পর প্রায় এক মাস পার হয়ে গেছে। এই ভূমিকম্প দেশটির রাজধানী পোর্ট-অ-প্রিন্স ও আশেপাশের বিভিন্ন সরকারি গণভবন ও ব্যক্তিগত ভবনের কয়েকটিকে ধ্বংস করে ফেলেছে। ফরাসীভাষী নেটবাসীরা (নেটিজেনরা) এসপাস এইসিয়েন ব্লগে জনতার বিভিন্ন বাস্তবতা সম্বন্ধে ব্লগ করছে, যারা এই ভূমিকম্প থেকে বেঁচে গেছে।

পেরু: কুস্কোর বন্যা আক্রান্তদের জন্য সাহায্য আর উদ্ধারকাজ

  9 ফেব্রুয়ারি 2010

পেরুর কুস্কোর বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েই গেছে কারন বৃষ্টি এখনও কমেনি (পহেলা ফেব্রুয়ারী, ২০১০)। তবে এটাই একমাত্র সমস্যা না যা এই এলাকা সম্মুখীন হচ্ছে। এমন দোষারোপ আর গুজব বেরিয়েছে যে পর্যটকদের কাছ থেকে অর্থ দাবি করা হয়েছে তাদের উদ্ধারের জন্য যা অবশ্য কর্তৃপক্ষ অস্বীকার করেছেন।

থাই-বার্মা সীমান্তে “ভয়ের এক পরিবেশ” বিরাজ করছে

  9 ফেব্রুয়ারি 2010

প্রায় ১৫ থেকে ২০ লক্ষ বার্মিজ শরণার্থী থাইল্যান্ডে বাস করে। অনেক কারণে, এই তরুণ, আঘাতপ্রাপ্ত জনগোষ্ঠী পুনরুৎপাদন স্বাস্থ্য সম্বন্ধে খুব সামান্যই ধারণা রাখে। যার ফলে তা একই অবস্থানে থাকা ব্যক্তি বা সমবয়স্কদের মাধ্যমে শিক্ষাপ্রদান ও স্বাস্থ্যসেবায় অধিকার অর্জনে উন্নয়নের বিষয়টিকে প্রয়োজনীয় করে তুলেছে।

হাইতি: পুনর্বাসনের রাজনীতি

  5 ফেব্রুয়ারি 2010

ভূমিকম্পের পরে হাইতি যে বাস্তবতার মুখোমুখি হয়েছে তা হচ্ছে ব্যাপক এক পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা। জানুয়ারির ১২ তারিখের এই ভূমিকম্প রাজধানী পোর্ট-অ প্রিন্স এবং তার পরিবেশকে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছে। সমস্যা হচ্ছে দেশটিতে সুশাসনের অভাব রয়েছে। এখনো হাইতির ব্লগস্ফেয়ারের কিছু সদস্য কমবেশি একই ভাবে একই সুরে কথা বলছে, যখন ২০১০ সালের শুরুতে সংঘটিত এই ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের কথা আসছে।

হাইতিতে গ্লোবাল ভয়েসেস: আমাদের দল ভূমিকম্প এলাকায় পৌঁছেছে

  5 ফেব্রুয়ারি 2010

১২ জানুয়ারিতে হাইতিতে যে ভূমিকম্প আঘাত হানে তা দক্ষিণ হাইতিকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করে। গ্লোবাল ভয়েসেসের দুসদস্যের একটা ছোট্ট দল সেখানে গিয়ে পুনর্বাসন প্রচেষ্টার বিস্তারিত সংবাদ সংগ্রহ এবং নাগরিক প্রচার মাধ্যমে সংবাদ প্রকাশে সাহায্য করছে। দুজনের একজন হচ্ছেন গ্লোবাল ভয়েসেস-এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর বা কার্যনির্বাহী পরিচালক জর্জিয়া পপলওয়েল, অপরজন হচ্ছেন ফরাসীভাষী পাতা বা ফ্রাঙ্কোফোনির সম্পাদিকা এলিস বেকার।

হাইতি: আঞ্চলিক দখলদারিত্বের প্রশ্নে ব্লগারদের প্রতিক্রিয়া

  3 ফেব্রুয়ারি 2010

ভূমিকম্পের পর দুই সপ্তাহ সময় ধরে হাইতির ব্লগাররা হাইতি সরকারের কাজকর্ম নিয়ে বেশ গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন করছে। এখন তারা প্রতিবেশী দেশ এবং ক্যারিবিয়ান দ্বীপসমূহের প্রতিক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করছে। এখানে ফরাসীভাষী যে সমস্ত পোস্ট এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করছে সে সবের পর্যালোচনা তুলে ধরা হল।