#ভয়ভেঙ্গেদাও শিরোনামে মেক্সিকোর মধ্যবর্তী নির্বাচন পর্যবেক্ষণ

"Quiero democracia". Fotografía de Marte Merlos bajo licencia CC BY-NC-ND 2.0

“আমি গণতন্ত্র চাই”। ক্রিয়েটিভ কমনস লাইসেন্স সিসি বিওয়াই – এনসি – এনডি ২.০ এর অধীনে মারতে মারলোসের তোলা ছবি।

মাক্সিকোতে গত রবিবার নির্বাচনের সময়আর্টিকেল ১৯ নামের একটি বাকস্বাধীনতার জন্য কাজ করা সংস্থা সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের নিরাপত্তার বিষয়টি নজরদারিতে রাখতে #রমপেএলমিয়েদো (#ভয়ভেঙ্গেদাও) শিরোনামে একটি প্রচারাভিযান শুরু করেছে। মেক্সিকো সিটি, গুয়েরেরো মিশোয়াকান, স্টেট অব মেক্সিকো, ওয়াক্সাকা, পুয়েবলা এবং গুয়ানাজুয়াতো প্রভৃতি স্থানকে লক্ষ্য করে এ প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে।

#রমপেএলমিয়েদো নেটওয়ার্কটি সাংবাদিক এবং মানবাধিকার কর্মীদের নানাভাবে হয়রানির বিষয়ে অভিযোগগুলোকে একত্রিত করেছে। ২০১৩ সালে চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এটি তাঁদের ১১ তম প্রচারাভিযান।

La frecuencia de las agresiones sigue aumentando: en temporada electoral, una cada 10.6 horas. Durante la primera quincena de mayo, se registraron 34 agresiones contra comunicadores; de estas, ocho se relacionan directamente con la cobertura de actos de campaña o hechos relacionados con las elecciones. Estos ataques son ejemplo de la falta de condiciones para el ejercicio de los derechos a la libertad de expresión e información.

Desde su inicio, la red ha hecho un llamado directo a los gobiernos del Distrito Federal, de la República, así como a los diferentes gobiernos estatales y municipales, para que de manera pacífica y apegada a los estándares internacionales en materia de derechos humanos garanticen el adecuado desarrollo de las jornadas de protestas y el libre flujo de información en estos contextos.

এ ধরণের আগ্রাসনমূলক কর্মকান্ড প্রায়শই ঘটছে। নির্বাচনের এই মৌসুমে প্রতি ১০ দশমিক ৬ ঘন্টায় একটি করে আগ্রাসনমূলক ঘটনা ঘটছে। মে মাসের প্রথমার্ধে আমরা সাংবাদিকদের উপড় ৩৪ টি হামলার ঘটনা নিবন্ধন করেছি; তাঁর মধ্যে আটটি ঘটনা রাজনৈতিক প্রচারাভিযান এবং নির্বাচনের খবর সংগ্রহ করার সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। বাকস্বাধীনতা এবং তথ্য পাওয়ার স্বাধীনতার ক্ষেত্রে যখন এমন আগ্রাসন ঘটে তখন স্বভাবতই বোঝা যায়, নিরাপত্তা পরিস্থিতির ঘাটতি রয়েছে।

নেটওয়ার্কটি শুরু থেকেই শহর, রাজ্য এবং জাতীয় পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে বিক্ষোভকারীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার মানদণ্ড অনুযায়ী শান্তিপূর্ণ ও আইনসম্মত উপায়ে তথ্যের মুক্ত প্রবাহ নিশ্চিত করার দাবি জানিয়ে আসছে।

মেক্সিকোতে ভোট চলাকালীন নেটওয়ার্কটির কার্যক্রমের একটি অংশ হিসেবে নির্বাচন পরিস্থিতি জানানো প্রসঙ্গে ঘটনাস্থলে সাংবাদিক এবং সক্রিয়কর্মীদের জন্য নিরাপত্তা দেয়ার সুপারিশ সহ টাম্বলারে প্রতিনিয়ত আপডেট প্রকাশ করেছে আর্টিকেল ১৯ । এ ধরণের আক্রমণ সম্পর্কে সন্ধান পেতে একটি মানচিত্র তৈরিতে এই একই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়েছেঃ

Mapa de agresiones durante la cobertura de las elecciones en México 2015. Red #

মেক্সিকোতে ২০১৫ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনের জন্য আক্রমণ-সন্ধানকারী মানচিত্র। নেটওয়ার্ক #রমপেই১মিয়েদো (#ভয়ভেঙ্গেদাও)

#রমপেএলমিয়েদো (#ভয়ভেঙ্গেদাও) শিরোনামের টুইটার হ্যাশট্যাগটি ব্যবহার করে নির্বাচন পর্যবেক্ষকেরা ভোট সংক্রান্ত বিভিন্ন অনিয়ম এবং সহিংসতার ভিতরকার ঘটনা তাৎক্ষনিকভাবে তালিকাভুক্ত করতে সক্ষম হয়েছেনঃ

আইএনই (জাতীয় নির্বাচন ইন্সটিটিউট) এর নির্বাচন সহযোগী আরমান্দো রিনকন প্রেসকে কাজ করতে বাঁধা দিচ্ছেন।

চলুলা পুলিশ একজন প্রতিবেদককে ভিতরে যেতে বাঁধা দিচ্ছেন।

সিটিএম (কনফেডারেশন অব মেক্সিকান ওয়ার্কার) দলের লোকের দ্বারা লারা গ্রাজালেসে সাংবাদিক আজুসিনা রিভাস আক্রমণের শিকার হন। আক্রমণকারীরা এসজে৯০৮৩০ নম্বর প্ল্যাটধারী একটি পিকাপ ট্রাকে উঠে পালিয়ে গেছে।

৭ জুন তারিখে দিনের শুরুতে @সেন্ট্রনলাইনের উপর আক্রমণ আরও তীব্র হয়ে উঠেছে।

এই হ্যাশট্যাগের অধীনে পাওয়া প্রতিবেদনগুলোর পাশাপাশি আপনারা মেক্সিকোর মধ্যবর্তী নির্বাচন সম্পর্কিত টুইটগুলো #ইলেকসিওনেস২০১৫ এবং #ভোটাসিওনেস২০১৫ হ্যাশট্যাগগুলোতেও পেতে পারেন।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .