জার্মানী: ২০১৫ সালে সমঅধিকার

সামাজিক নেটওয়ার্কগুলোতে নারীরা একটি বীমার উপর তৈরী করা বর্ণনামূলক ভিডিও বিষয়ে বিদ্রোহ ঘোষণা করছে, যেখানে নারীদের ভূমিকা ২০১৫ সালের সংশ্লিষ্ট না হয়ে ১৯৫০শের দশকের অনুরূপ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। বিএরতে ফোগেল তার ব্লগথেয়া তে লিখেছে – ভাষা, গণমাধ্যম এবং সমাজে নারী শিরোনামে

Die Rolle der Frau in den Augen der Alten Leipziger ist die der passiven Mutter und Tochter, des Mädchens, das selbst nicht Skateboard fährt, sondern den Jungen anhimmelt und ihn fotografiert, der gut situierten Ehefrau, die keinen Job hat und deshalb den lieben langen Tag am Gartenzaun stehen und tratschen kann, die keine Ahnung hat von Versicherungen, die sich gerne vom altväterlichen Gatten aufklären und belehren lässt und aus Sorge vor einer Scheidung gleich zurück an den Herd rennt, um dem Herrn etwas zu kochen. Eine Frau, die vollkommen abhängig ist vom Mann – wenn der sich scheiden lässt, bleibt ihr gar nichts mehr. Ganz klar: 50er Jahre.

প্রাচীন লাইপৎসিগবাসীর চোখে নারীদের ভূমিকা ছিল অক্রিয় মা ও মেয়ের মতো, মেয়েটি নিজে স্কেটবোর্ড চালাতে পারেনা এমন একটি তরুণী যাকে তরুনরা পছন্দ করে ও যার ছবি তোলে, আর মা একটি সচ্ছল ঘরের স্ত্রী, যে কোন চাকরী করে না আর সেই জন্য সে সারা দিন বাগানের বেড়ার ধারে দাড়িয়ে থেকে গল্পগুজব করতে পারে, যার বীমা সম্পর্কে কোন ধারণা নেই, যে তার পিতৃতান্ত্রিক স্বামী যা বলে ও শিখায় তাই শেখে এবং বিবাহ বিচ্ছেদের ভয়ে তার স্বামীর জন্য কিছু রান্না করতে ততক্ষনাৎ রান্নাঘরে দৌড়ে যায়। বিবাহবিচ্ছেদ হলে পুরুষের উপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়ে এমন একটি নারীরতো আর কিছুই বাকী থাকে না। একদম পরিষ্কার: এগুলো ৫০শের দশক।

জিগি লীব #aufgewacht (জেগে উঠুন) হ্যাসট্যাগ উল্লেখ করে টুইট করেছে:

#aufgewacht im Jahr 2015. Selten dummes Werbevideo stellt Frauen als dümmlich dienend und passiv dar: http://t.co/9xAjhi6P8t

— Sigi Lieb (@gespraechswert) March 15, 2015

২০১৫ সালে জেগে উঠুন। অস্বাভাবিক নির্বোধ প্রচারভিডিও নারীদেরকে নির্বুদ্ধিতাপুর্ণ ও অক্রিয় হিসেবে উল্লেখ করেছে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .