প্রজন্ম চত্বরের [1] আন্দোলন আজ দশম দিন অতিক্রম করছে। ১৯৭১ সনে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বাংলাদেশে সংঘটিত গণহত্যা, ধর্ষণ, আগ্নিসংযোগ ও মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধাদের দায়ে আভিযুক্ত ব্যক্তিদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রদানের দাবিতে ব্লগারস এন্ড অনলাইন আক্টিভিস্ট নেটওয়ার্ক [বোয়ান] [2]- এর আহ্বানে এই আন্দোলন শুরু হয়। দেশের সাধারণ জনগণ তরুণদের এই আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে একাত্মতা প্রকাশ করেছেন। এই আন্দোলনে প্রতিদিনই বিভিন্ন শ্রেনি পেশার মানুষ সমাবেশ স্থলে উপস্থিত হয়ে আন্দোলনকে আরও বর্ণাঢ্য করে তুলছেন।
যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে চলমান এই আন্দোলন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার শাহবাগ চত্বর [1] ছেড়ে চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, কুমিল্লা, সিলেট, ময়মনসিংহ, রংপুরসহ সারা দেশে ছড়িয়ে পড়েছে।
মিছিল, স্লোগান আর গানে প্রতিদিন শাহবাগ চত্বর থাকে মুখরিত। সেখানে প্রতিদিন মোমবাতি প্রজ্বলন, প্রতিবাদী গান, কবিতা পাঠ, মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা ও প্রামাণ্যচিত্র, পোস্টার ও ব্যঙ্গচিত্র প্রদর্শনী সারা রাত ধরে চলে।
শাহবাগ চত্বরের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে ফেসবুকে শেয়ার করা বাংলাদেশি কিছু প্রতিবাদী কার্টুনিস্টদের কার্টুন নিচে দেওয়া হলঃ
বাংলাদেশের বিখ্যাত কার্টুন পত্রিকা উন্মাদ [3]-এর কার্টুনিস্ট অসীম চন্দ্র রায়ের [4] আঁকা কার্টুনঃ
প্রথম আলো [6] পত্রিকার স্বনামধন্য কার্টুনিস্ট নিয়াজ চৌধুরী তুলির [7] আঁকা একটি কার্টুনঃ
নিউ এইজ [9] পত্রিকার কার্টুনিস্ট মেহেদি হক [10]নিচের কার্টুনটি এঁকেছেনঃ
কার্টুনিস্ট নাজমুল মাসুম [12] কাজ করেন কালের কণ্ঠ [13]পত্রিকায়। তাঁর আঁকা একটি কার্টুনঃ
প্রথম আলো [6] পত্রিকার রম্য ম্যাগাজিন রস+আলোর কার্টুনিস্ট শিখা [15] নিচের কার্টুনটি এঁকেছেনঃ
কালের কণ্ঠ [13] পত্রিকার রম্য ম্যাগাজিন ঘোড়ার ডিম-এর কার্টুনিস্ট বিপ্লবের [17] আঁকা একটি কার্টুনঃ
অনলাইন আক্টিভিস্ট এবং প্রথম আলো [6] পত্রিকার রম্য ম্যাগাজিন রস+আলো-এর কার্টুনিস্ট জুনায়েদ আজিম চৌধুরী [19] এঁকেছেন নিচের কার্টুনটিঃ
প্রজন্ম চত্বরে শিল্পীর তুলিতে ইতিহাস নির্মাণঃ
[এ প্রতিবেদনে ব্যবহৃত সকল কার্টুনই কার্টুনিস্টদের অনুমতিক্রমে ব্যবহৃত]