পাকিস্তানঃ সিন্ধুর স্বাধীনতা দাবী

খুব বেশী দিন আগের কথা নয়, যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে বেলুচিস্তানের-সমর্থনের একটি বিল উপস্থাপন করা হয়েছিল। বেলুচিস্তান হচ্ছে বেলুচ নামক জাতির বাসভূমি যা ১৯৪৮ সালের ২৭ মার্চে নিজেদের সিদ্ধান্ত নেবার অধিকারের বদলে “বাধ্যতামূক ভাবে” পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হতে হয়। প্রাদেশিক রাজধানী কোয়েটা সহ সারা বেলুচ ভূমিতে আজো এই দিনটিকে কালো দিবস হিসেবে শোকের সাথে স্মরণ করা হয়।

অন্যদিকে, ১৯৭১ সালে, তখনকার পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশটি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি রক্তাক্ত স্বাধীনতা যুদ্ধের সাক্ষী হয়, যে ঘটনার শেষে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়, যে রাষ্ট্রটি এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। এই যুদ্ধটি ছিল সত্যিকার অর্থে এক রক্তাক্ত যুদ্ধ, কারণ এই স্বাধীনতা যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা নিধনের নামে লক্ষ, লক্ষ মানুষকে খুন করার মত এক গণহত্যা চালানো হয়েছিল।

তবে, বর্তমানে, বেলুচিস্তান কেবল পাকিস্তান থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবার আন্দোলন করছে না, অন্যদিকে পাকিস্তান সৃষ্টির পর থেকে জনাব জি.এম সাইদ-এর নেতৃত্বে, সিন্ধু প্রদেশটি স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছে। ভিন্ন ভিন্ন জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলের প্লাটফর্ম থেকে সিন্ধু পাকিস্তান থেকে আলাদা হয়ে যাবার দাবী করছে এবং তারা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে সিন্ধুদেশ, সিন্ধু ভুমি (সিন্ধু নদীর দেশ) ইত্যাদি নাম প্রস্তাব করেছে। তারা যে সব যুক্তিতে তাদের দাবী সমর্থন করছে যে, ১. ব্রিটিশরা স্বাধীন সিন্ধু অঞ্চল দখল করেছিল, ২. সিন্ধুর একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং ধর্ম নিরপেক্ষ সংস্কৃতি রয়েছে যা ৫০০০ বছর পুরোনো।

ব্লগ নেটিজেন মিডিয়া অল্টারনেটিভ জাংশন,-এর সাথে যুক্ত করেছে:

১৮৪৩ সালের আগে সিন্ধু একটা স্বাধীন এলাকা ছিল। সে সময় ব্রিটিশ রাজ, সিন্ধুর সাথে একটা চুক্তি করে। এই চুক্তি বলে ব্রিটিশ রাজের জাহাজ সিন্ধু নদী অতিক্রম করতে পারত, আর এর বিনিময়ে ব্রিটিশ রাজ সিন্ধু সরকারকে খাজনা দিত। আর এ ভাবে করাচি বন্দর এবং সিন্ধু নদী আফগানিস্তানের যুদ্ধে ব্রিটিশ সেনাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি পথ হিসেবে কাজ করে।

যখন ব্রিটিশরা ভারতকে বিভক্ত করে ভারত এবং পাকিস্তান নামের দুটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি করল, সে সময়, ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবে উল্লেখিত শর্তে সিন্ধু প্রদেশ পাকিস্তানের সাথে যোগ দেয়, যে প্রস্তাব ছিল পাকিস্তান সৃষ্টির মূল ভিত্তি। তবে যেহেতু উক্ত শর্ত সমূহ-এর সবটাই পূরণ করা হয়নি, তাই সিন্ধুর যুক্তি হচ্ছে যে, পাকিস্তান থেকে নিজেদের অলাদা হয়ে যাবার তার নৈতিক এবং বৈধ দাবী রয়েছে, যে তারা (একই সাথে উক্ত প্রস্তাবে যা বলা হয়েছিল) করতে পারে। পাকিস্তান, ২৩ মার্চ তারিখটিকে লাহোর প্রস্তাব দিবস স্মরণে উদযাপন করে থাকে।

জনাব সাইদ সিন্ধুর প্রথম সংসদে, নতুন প্রস্তাবিত সংযুক্ত পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের প্রস্তাবের পক্ষে কাজ করেন; অত্যন্ত পরিহাসের বিষয় হচ্ছে, প্রস্তাবিত রাষ্ট্রটি গঠিত হবার পর তিনি সিন্ধুর বিচ্ছিনতাবাদী আন্দোলের পথিকৃৎ-এ পরিণত হন, পরবর্তীতে যিনি সম্পূর্ণ স্বাধীনতার দাবী জানান।

পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের সাথে সিন্ধু নানাবিধ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছে, স্বাধীন সিন্ধুর পক্ষে নানা রকমের বিক্ষোভ এবং মিছিল অনুষ্ঠিত হচ্ছে- সম্প্রতি আরো একবার বিশাল এক গণবিক্ষোভের মধ্যে দিয়ে সিন্ধুর বিচ্ছিন্নতাবাদী মানসিকতা প্রদর্শিত হল। ২৩ মার্চের শুরুতে, সিন্ধু প্রদেশের হাজার হাজার নাগরিক করাচিতে সমবেত হয় এবং পাকিস্তান বিরোধী স্লোগান দেয়:

  • না খাপি, না খাপি, পাকিস্তান না খাপি ” ( আমরা পাকিস্তানকে না বলছি)
  • “সিন্ধুদেশ মুকাদ্দারা আ; সায়েন জি এম সাইদ রেহবার আ ” ( সিন্ধুদেশ অর্জন আমাদের লক্ষ্য, জি.এম.সাইদ আমাদের নেতা)
  • সিন্ধ ঘুরাই থি আজাদি; টোকে দিয়ানি পাবন্ধি, আজাদি!” (সিন্ধু স্বাধীনতার দাবী করছে; তোমরা আমাদের অবশ্যই মুক্ত করে দেবে।)

এ.কে চিশতীও, করাচির তিব্বত সেন্টারে যা উচ্চারিত হয়েছে তা টুইট করেছে:

@ একেচিশতী:“ তুমঝো দেশ, মুঝো দেশ, সিন্ধু দেশ, সিন্ধু দেশ” ( তোমার দেশ, আমার দেশ, সিন্ধুদেশ সিন্ধুদেশ) নামক শ্লোগান #করাচির কেন্দ্রস্থলে উচ্চারিত হয়েছে

এই মিছিল, যার শিরোনাম স্বাধীনতার মিছিল (ফ্রিডমমার্চ), তাতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক লোক সমাগম হয়েছিল (এটিকে রাষ্ট্র বিরোধী এবং সিন্ধুর করাচি নগরী, যা কিনা পাকিস্তানের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ শহর, যা ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান সৃষ্টির পর সিন্ধুর নাগরিকদের জন্য এক অচেনা শহরে পরিণত হয়েছে, সেই কথা বিবেচনা করে) এবং এর আয়োজন করেছিল জেয়ে সিন্ধ কোয়মি মাহাজ (জেএসকিউএম) নামের একটি রাজনৈতিক দল, এই দলটি সিন্ধু প্রদেশের অন্যতম বৃহৎ এক জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দল।

এই মিছিলের একজন প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে আমি এটিকে অনুসরণ করি এবং টুইটারে এটাকে সরাসরি পোস্ট করি। উপস্থিত জনতার দৃষ্টিভঙ্গি এখানে প্রদান করা হল

Freedom March

সিন্ধুর স্বাধীনতা মিছিল, যার আয়োজক জেএসকিউএম

জাফার ( @ সিন্ধিক্সাফার) টুইট করেছে :

#জেকিউএসএম, #জেয়াসিন্ধ, করাচিতে # ফ্রিডমমার্চ-এর আয়োজন করেছে, যাতে # সিন্ধু, পাকিস্তানের সাথে তার সকল সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা ঘোষণা করে। #পাকিস্তান মুর্দাবাদ, #২৩ মার্চ #সিন্ধুদেশ

তার আরেকটি টুইটে, জাফর উক্ত কার্যক্রমের বিষয়ে টুইট করেছে, যেখানে সে বলছে :

“শুভ পাকিস্তান দিবস” শেষে, #পাকিস্তানমুর্দাবাদে পরিণত হয়, জেকিউএসএম–এর মিছিলে লক্ষ লক্ষ নাগরিক #সিন্ধুদেশের দাবী তোলে, তাদের #২৩ মার্চের #ফ্রিডমমার্চে (স্বাধীনতার মিছিলে)

এই মিছিলে বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিল এবং তারা সরাসরি-এর সংবাদ প্রদান করছিল। তবে মূলধারার উর্দু প্রচার মাধ্যমে এই সংবাদ হয় প্রচার করা হয়নি, অথবা একেবারে গুরুত্ব না দিয়ে তা প্রচার করা হয়েছে।

অংশগ্রহণকারীরা মিছিল থেকে ফিরে এসে তাদের ফেসবুক বন্ধুদের জিজ্ঞেস করে যে এই কার্যক্রমের সংবাদ কি প্রচার মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে। আশিক সোলাঙ্গি ফেসবুকে সরাসরি এক প্রশ্ন করেছে:

سنڱت! ڏيو خبر ڪلھ اردو ميڊيا ڪوريج ڪئي آزادي مارچ جي يا نه؟

বন্ধুরা গতকালের স্বাধীনতা মিছিলের সংবাদ কি উর্দু পত্রিকায় প্রচার করা হয়েছে, নাকি হয়নি? (অসুস্থ্য)

জনাব নাসির খোক্কার এক বিখ্যাত সাংবাদিক, তিনি নীচের মন্তব্য সহ এই মিছিলের বেশ কিছু ছবি প্রকাশ করেছেন (রোমান হরফে, সিন্ধি ভাষায়) :

Sindhian Paraan karachi mein Big show karre 23 March wari Qaradad khe rad kayo wayo..per Urdu ain english media coverage mein total Blackout karre cahdiyo…..Sindhyo Jaaago..

সিন্ধু, ২৩ মার্চ, ১৯৪০ সালে আনা লাহোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন… কিন্তু উর্দু এবং ইংরেজী প্রচার মাধ্যম এই বিষয়ে সংবাদ প্রচার করা থেকে বিরত থেকেছে… সিন্ধি নাগরিকরা, জেগে ওঠো! (অসুস্থ্য)

রাভেজ জুনেজা একজন ব্লগার এবং প্রচার মাধ্যম যে স্বাধীনতার মিছিল সংবাদ প্রকাশ করেনি, সে বিষয়ে সে তার উদ্বেগ প্রকাশ করেছে :

পাকিস্তানের মূল ধারার # উর্দু প্রচার মাধ্যম, করাচির স্থানীয় হাজার হাজার সিন্ধু নাগরিকদের এক শক্তিশালী স্বাধীনতার (# ফ্রিডমমার্চ) মিছিলের সংবাদ প্রদানে অস্বীকার করেছে। কি লজ্জা #শেম।

এই মিছিল এত বিশাল ছিল যে নিঃসন্দেহে এটা শহরের দৈনন্দিন স্বাভাবিক যাতায়াত ব্যবস্থায় বিঘ্ন ঘটায়- শহরের প্রধান যে সমস্ত রাস্তা দিয়ে এই স্বাধীনতার মিছিল চলে যায়, সে সব এলাকা ভয়াবহ ট্রাফিক জ্যাম দেখা দেয়।

একদিকে, এবার তীব্রভাবে লাহোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের এক দৃশ্য দেখা যায়, যার মানে হচ্ছে পাকিস্তানকে একেবারে অস্বীকার করা। এই বিষয়টি, সিন্ধুর স্বাধীনতা-পন্থীরা ভালোভাবে গ্রহণ করেছে; অন্যদিকে, এই বিষয়ে সিন্ধু জাতীয়তাবাদের বিপক্ষে এবং পাকিস্তান রাষ্ট্রের পক্ষে ব্লগ করা হয়েছে। আর এক কারণে এই মিছিল শেষে, ষড়যন্ত্রকারীরা এই মিছিলের নিন্দা করতে লেগে গেছে, এবং প্রচার মাধ্যম এমকিউএম প্রধান সম্বন্ধে সংবাদ প্রদান করেছে। উক্ত নেতা, আলতাফ হুসাইন বলছে যে ফ্রিডম মার্চে অংশগ্রহণকারীরা ট্রাফিক জ্যামে আটকে পড়া ব্যক্তিদের জিনিসপত্র লুটপাট করেছে।

তবে এই সংবাদ তেমন একটা গুরুত্ব পায়নি এবং শীঘ্রই পাকিস্তানী প্রচার মাধ্যম এই সংবাদ উপেক্ষা করতে শুরু করে, যদিও জনাব আলতাফ হুসাইন এমনকি এই বিষয়টি রাষ্ট্রপতির নজরে আনার চেষ্টা করেন, আর তিনি তা করেছিলেন!

জনাব আজিজ নারেজো, টেক্সাস ভিত্তিক এক রাজনীতিবিদ এবং ব্লগার, পর্যবেক্ষণ করেছেন:

সিন্ধি প্রেস এবং ডেইলি টাইমসের সংবাদ অনুসারে, আজ করাচিতে অনুষ্ঠিত জেয়া সিন্ধ কোয়ামি মোহাজ-এর (জেএসকিউএম) “সিন্ধু স্বাধীনতার মিছিল”-এ, শত শত হাজার হাজার নাগরিক অংশগ্রহণ করে। এটা ছিল একটা ঐতিহাসিক মিছিল। কিন্তু তথাকথিত জাতীয় প্রচার মাধ্যম এই সংবাদ উপেক্ষা করেছে, অথবা একে গুরুত্বহীন করে ফেলেছে। এমনকি কিছু কিছু পত্রিকা এর নেতিবাচক চেহারা প্রদান করেছে। এই বিষয়টির তীব্র নিন্দা জানানো উচিত।

জেএসকিউএম-এর চেয়ারম্যান জনাব বশির খান কোরেশি, স্বাধীনতার মিছিলের মূল ভাষণটি প্রদান করেছেন এবং তিনি দাবী করেছেন, পাকিস্তানের কাছ থেকে স্বাধীনতা চাইবার ক্ষেত্রে সমগ্র সিন্ধি জাতি তার পেছনে রয়েছে। তিনি বলেন যে সিন্ধু পাকিস্তান ফেডারেশনে যোগদান করেছিল লাহোর প্রস্তাবের ভিত্তিতে, যে প্রস্তাবে বলা হয়েছিল সিন্ধু সহ, পাকিস্তানের সকল প্রদেশ সার্বভৌম এবং স্বাধীন থাকবে।

Freedom

তাদের বার্তাকে বিশ্বের কাছে পৌঁছে দাও-স্বাধীনতা

জনাব কোরেশি একই সাথে উল্লেখ করেন যে,পাকিস্তানের মোট বাজেটের ৮০ শতাংশের ক্ষেত্রে সিন্ধুর অবদান রয়েছে, সিন্ধু, পাকিস্তানের ৬৯ শতাংশ প্রাকৃতিক গ্যাস ৭০ শতাংশ তেল সরবরাহকারী। এর বদলে সে ন্যায়বিচার পায় না। এটা একটা পরিষ্কার বার্তা।

নিচে পর্যায়ক্রমে উর্দু এবং সিন্ধু ভাষায় লেখা তার বক্তৃতার লিঙ্ক প্রদান করা হল:

    ১. সিন্ধুদেশ স্বাধীনতার মিছিলে জেসকিউএম চেয়ারম্যান বাশির কোরেশির ভাষণ ( উর্দু সংস্করণ) ২৩ মার্চ ২০১২, করাচি

    ২. সিন্ধুদেশ স্বাধীনতার মিছিলে জেসকিউএম চেয়ারম্যান বাশির কোরেশির ভাষণ ( সিন্ধি সংস্করণ) ২৩ মার্চ ২০১২, করাচী

তার ভাষণের মূল বিষয় ছিল পাকিস্তান এখন “ ধর্মীয় উগ্রবাদ এবং সন্ত্রাসবাদের প্রতীক” হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে, যেখানে সিন্ধি জাতি শান্তি প্রিয় এক জাতি এবং তারা ধর্মীয় সহাবস্থানে বিশ্বাস করে।

আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানাতে গিয়ে জনাব. কোরেশি, ৫টি বৈশিষ্ট্য সম্বলিত এক আলোচ্যসূচি প্রদান করেন এবং পাকিস্তানের কাছে থেকে সিন্ধু ও বেলুচিস্তানের নাগরিকদের স্বাধীনতা অর্জনের ক্ষেত্রে সাহায্য করার অনুরোধ জানান। জনাব কোরেশির মতে যা সকল দিক থেকে তাদের অধিকার।

তবে, পরের দিন অর্থাৎ ২৪ মার্চে খবরের কাগজ এবং অনলাইন, উভয় স্থানে জেএসকিউএম-এর স্বাধীনতা মিছিলের সংবাদ ভালোভাবে প্রদান করা হয়। সিন্ধি চ্যানেল যে এই বিষয়ে উল্লেখযোগ্য সংবাদ প্রদান করেছে সে বিষয়টি আলাদা ভাবে আর উল্লেখ করার প্রয়োজন নেই, এবং তাদের সাথে এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, ডেইলি টাইমস, পাকিস্তান টুডে এবং বিবিসি উর্দু, যে এই বিষয়ে গুরুত্বের সাথে সংবাদ প্রদান করেছে, সে বিষয়টি উল্লেখ করার দাবী রাখে।

1 টি মন্তব্য

  • রাইয়ান

    যে কোন দেশের সভ্যতা ও সংস্কৃতি তার গর্ব । দেশের স্বাধীনতার দাবী সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে ঘিরে। তাদের প্রানের দাবী। তাদের এই দাবীর প্রতি বিশ্বের সকল গণতান্ত্রিক মানুষের সমর্থন রয়েছে।

আলোচনায় যোগ দিন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .