জানুয়ারি, 2010

গল্পগুলো মাস জানুয়ারি, 2010

শ্রীলন্কা: ‘লন্কা ই নিউজ’ নিষিদ্ধ

  30 জানুয়ারি 2010

জার্নালিস্টস ফর ডেমোক্রেসী ইন শ্রীলন্কা ব্লগ জানাচ্ছে যে শ্রীলন্কা থেকে প্রকাশিত ‘লন্কা ই নিউজ‘ নামের একটি ওয়েব-সংবাদপত্রকে কর্তৃপক্ষ তালাবদ্ধ করে দিয়েছে। নির্বাচনের দুদিন আগে সাংবাদিক প্রগীথ একনালোগোদা, যিনি ওই ওয়েবসাইটে নিয়মিত লিখতেন, অন্তর্ধান হন।

ইরান: সবুজ এক সঙ্গীতকে প্রতিবাদের সমর্থক হিসেবে ব্যবহার করা

  30 জানুয়ারি 2010

একটি গানকে মোবাইলের একটি রিঙটোনে পরিণত করা হয়েছে। ১৯৮০-এর দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় এই গানটি তরুণ ইরানীদের যুদ্ধে যাবার জন্য উৎসাহিত করত। সেই গানটি এখন ইরানের বিরোধীদের সমর্থনে বাজানো হচ্ছে। হামিদ তেহারানি "ইয়ে ইরান" গানটির ব্যাপারে ব্লগারদের প্রতিক্রিয়া পর্যালোচনা করছেন।

মালাউইর রাষ্ট্রপতি ভ্যালেন্টাইন দিবসে তার প্রেমের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে যাচ্ছে

  30 জানুয়ারি 2010

মালাউইবাসীরা সম্প্রতি এক সংবাদ হজম করেছে, আর তা হল তাদের রাষ্ট্রপতি ড: বিঙ্গু ওয়া মুথারিকা মে মাসের ১ তারিখে তার সরকারের প্রাক্তন পর্যটন মন্ত্রী ক্যালিস্টার চিমোমবোকে বিয়ে করতে যাচ্ছেন। এই বিয়েটি অনুষ্ঠিত হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন দিবসে ঐতিহ্যবাহী প্রথায় বিয়ের ঘোষণার পরে। বেশ কয়েকজন ব্লগার রাষ্ট্রপতিকে তার নতুন প্রণয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে। ৩ বছর আগে তার স্ত্রী ইথেল মারা যাবার পর এটি তার নতুন প্রেম।

মিশর: বলার অধিকার

  30 জানুয়ারি 2010

২২ জানুয়ারি মিশরীয় ব্লগার এবং এক্টিভিস্টরা এক সম্মেলনের আয়োজন করে। তাদের এই সম্মেলন ছিল বলার অধিকার নিয়ে যা ২০ জন ব্লগারকে গ্রেফতার করা উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হয়। কিছুদিন আগে নাগা হাম্মাদিতে এক গণহত্যায় বেশ কিছু কপ্ট খ্রীস্টান নিহত হয়। সে সময় একদল ব্লগার ও এক্টিভিস্ট ট্রেনে করে নাগা হাম্মাদিতে পৌঁছায়। তারা সেখানে নামার সাথে সাথে ২০ জন ব্লগারকে গ্রেফতার করা হয়। মারওয়া রাখা এই পোস্টে গ্রেফতারের ঘটনার উপর তাদের প্রতিক্রিয়ার সারাংশ তুলে ধরেছেন।

রাশিয়া: বিরোধী ব্লগার অবশেষে বিদেশে যাবার অনুমতি পেল

রুনেট ইকো  30 জানুয়ারি 2010

রাশিয়ার একজন প্রতিবাদী ব্লগার ওলেগ কজলোভস্কি সেই গল্প বলেছেন যে কি ভাবে তার ব্লগের একটি লেখা তাকে পাসপোর্ট পেতে সাহায্য করেছে যার ফলে তিনি বিদেশে যেতে পেরেছেন। দেশের ফেডারেল নিরাপত্তা সংস্থা (এফএসবি) কজলোভস্কিকে একটি নতুন পাসপোর্ট প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানালে তিনি এই ব্যাপারটি নিয়ে তার ব্লগে লিখেছিলেন। ফলশ্রুতিতে নিরাপত্তা সংস্থাটি...

গাজায় সংঘটিত যু্দ্ধের উপর নির্মিত “টু শুট এন এলিফেন্ট” এর বিশ্বব্যাপি প্রদর্শন

  29 জানুয়ারি 2010

টু শুট এন এলিফেন্ট একটি তথ্যচিত্রের নাম। এটি তৈরি করেছে স্প্যানিশ নাগরিক আলবার্টো এরেস এবং প্যালেস্টাইনের মোহাম্মেদ রুজাইলাহ। এক বছর আগে গাজায় সংঘটিত যুদ্ধের উপর এই চলচ্চিত্র তৈরি করা হয়েছে। যুদ্ধের সমাপ্তির প্রখম বছর পূর্তি উপলক্ষে এই চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া। ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্সের অধীনে এই চলচ্চিত্রটিকে মুক্তি দেওয়া হয়। সারা বিশ্বে বিশেষভাবে এটিকে প্রদর্শন করা হয়।

চীন: তরুণ প্রজন্ম কনফুসিয়াসকে কি ভাবে দেখে

  29 জানুয়ারি 2010

গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে চীনের সকল প্রেক্ষাগৃহ থেকে ২ডি বা দুই মাত্রার অবতার নামের চলচ্চিত্রটি উঠিয়ে নেওয়া হবে। আর এটি করা হবে চীনের নিজস্ব ছবি কনফুসিয়াসের জন্য। এই ধরনের সংবাদ ছড়িয়ে পড়া সত্ত্বেও চীনের সরকারি কমকর্তারা দ্রুত বিষয়টি অস্বীকার করে। কনফুসিয়াস ছবিটিকে নিয়ে সকল গুজবও যদি বিভ্রান্তি হয় তারপরেও তারা একটি সত্যেকে ধারণ করেছে।

হাইতি: আশ্রয়ের জন্য ঘর তৈরি হচ্ছে খুব ধীরে এবং দ্রুত, উভয় ভাবে

  29 জানুয়ারি 2010

হাইতির পুনঃনির্মাণ নিয়ে ইতোমধ্যে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে শুরুতে যে সংবাদ এসেছে তাতে জানা যাচ্ছে নির্মাণের ক্ষেত্রে আদর্শ না মানার কারণে তা ব্যাপক আকার ধারণ করছে। মার্ক হেরম্যান খুব কাছ থেকে বিষয়টি দেখার চেষ্টা করছেন।

শ্রীলন্কা: সর্বশেষ খবর টুইটারে

  28 জানুয়ারি 2010

“বাক স্বাধীনতার জানালাটি স্বল্প সময় খোলা থেকে বন্ধ হয়ে গেল। এটি বলা মুশকিল আবার কখন তা খোলা হবে।” – এই কথাগুলো জানিয়েছে শ্রীলন্কার নাগরিক সাংবাদিকতা সাইট গ্রাউন্ডভিউজ এর একটি টুইট বার্তা। আরও তাজা খবরের জন্যে অনুগ্রহ করে গ্রাউন্ডভিউজের টুইটার একাউন্ট অনুসরণ করুন।

চিলি: পিনেরার জয়ে পিনোশের প্রভাব নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে

  27 জানুয়ারি 2010

১৭ জানুয়ারি, ২০১০-এ সেবাস্তিয়ান পিনেরা চিলির পরবর্তী রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন। ২০ বছর দেশটিতে বামপন্থী মনোভাবাপন্ন সরকার শাসন করার পর তিনি নির্বাচিত হলেন। দেশটির স্বৈরশাসক অগুস্তো পিনোশের একনায়কতন্ত্র মূলক শাসনের পর বাম দলের শাসন ছিল গণতন্ত্রের পথে উত্তরণের এক প্রতীক। স্প্যানিশভাষী ব্লগ এবং অনলাইন প্রচার মাধ্যম বর্তমানে নির্বাচিত রাষ্ট্রপতি পিনেরা এবং মৃত স্বৈরশাসক পিনোশের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করছে; অনেক পর্যবেক্ষণ করছে পিনেরার জয় যেন জনতার পিনোশের প্রতি সমর্থন।