টোগো মৃত্যুদন্ডের আইন রদ করেছে

টোগোর জাতীয় সংসদ গত মঙ্গলবার ভোটের মাধ্যমে সব ধরণের মৃত্যুদন্ডের আইন রদ করেছে। টোগো আফ্রিকান ইউনিয়নের ১৫তম রাষ্ট্র যারা মৃত্যুদন্ডের নিয়ম উঠিয়ে দিল।

যদিও ২০০৩ সালে শেষ মৃত্যুদন্ডের রায় দেয়া হয় টোগোতে, ১৯৭৮ সালের পর আর কোন মৃত্যুদন্ড কার্যকরী করা হয়নি।

টোগোসাইট.কম এর এফ্রেম এল লিখছেন:

Le Togo vient d'inscrire son nom dans le livre d'or des pays ayant aboli “la peine de mort” dans leur législation pénale. La solennité, l'enthousiasme et l'unanimité qui a entouré ce vote nous fait penser que les togolais peuvent ensemble faire de grandes choses pourvu que la volonté y est. Ce fut une victoire collective hier au parlement.

মৃত্যুদন্ডকে আইনের খাতা থেকে সরিয়ে টোগো কিছু সংখ্যক স্বর্ণালী দেশের খাতায় নাম লেখাল। যে আগ্রহ, একতা এবং চমৎকারিত্বে এই ভোট গৃহীত হয়েছে তা আশা জাগিয়েছে যে একত্রে টোগোবাসীর অনেক কিছুই করা সম্ভব যদি সদিচ্ছা থাকে। গতকাল সংসদে এটি সবার বিজয় ছিল।

Une question non moins importante aussi et qui est celle de l'IMPUNITE doit également faire l'objet d'une attention particulière. Elle doit être combattue sans concession pour le triomphe des droits de l'homme et des libertés individuelles et collectives. C'est à ce prix que la réconciliation sera possible.

এছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, ক্ষমা করে দেয়ার ব্যাপারটি যে দিকে চোখ রাখা দরকার। মানবাধিকার সমুন্নত রাখার জন্যে এবং ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত স্বাধীনতার জন্যে কঠোর আইনের প্রয়োগ দরকার। তবে যেন ভুল শোধরানোর জন্যে পর্যাপ্ত সুযোগ থাকে।

লোপোস্ট.ফ্রা এর এক পাঠক লিখেছে:

Merci Animariio….Le TOGO…bravo…………………..bon et bien Monsieur OBAMA,
à vous !!!!

ধন্যবাদ অ্যানিমারিও!!! টোগো সাবাস… এবার ওবামা…আপনার পালা।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .